বুধবার

৩রা জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১৯শে আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
গোদাগাড়ী উপজেলা চেয়ারম্যানের নিজ অর্থায়নে এন্টিভেনম উপহার ভারতে ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পদদলিত হয়ে প্রাণ হারালেন শতাধিক ব্যক্তি বাঘা আওয়ামী লীগ নেতা বাবুল হত্যাকাণ্ড নিয়ে দায়িত্বহীনতা ছিলো কার? নানা প্রশ্ন কখনো কোনো ব্যক্তির নিজস্ব অপকর্মের দায় গোটা বাহিনী নেবে না : আইজিপি রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ৬৬তম ডে অনুষ্ঠিত শিবচরে ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি ইনস্টিটিউট থেকে নিজের নাম বাদ দিলেন প্রধানমন্ত্রী কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়েই সংসদে পাস হলো বাজেট আধুনিকতার ছোঁয়া লাগেনি পুঠিয়ার সাধারণ পাঠাগারে বাগমারায় আ’লীগের বিক্ষোভ মিছিল-প্রতিবাদ সমাবেশে দফায় দফায় হামলা প্রতিটি বিভাগীয় শহরে মেট্রোরেল হবে : প্রধানমন্ত্রী

বিল পাস : ডিজিটাল লেনদেনের রেকর্ডও ঢুকছে সাক্ষ্য বইতে

Paris
Update : রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১

এফএনএস : ডিজিটাল লেনদেনের নথি ও দলিল ‘সাক্ষ্য বহি’ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে ঔপনিবেশিক আমলের আইন বাতিল এবং নতুন আইন করার প্রস্তাব সংসদের অনুমোদন পেয়েছে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল গতকাল শনিবার ‘ব্যাংকার সাক্ষ্য বহি বিল-২০২১’ সংসদে পাসের প্রস্তাব করে। পরে সেটি কণ্ঠভোটে পাস হয়। এর আগে বিলের ওপর দেওয়া জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে পাঠান এবং সংশোধনী প্রস্তাবগুলোর নিষ্পত্তি করেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। ১৮৯১ সালের এ-সংক্রান্ত আইন বাতিল করে নতুন আইন করতে বিলটি আনা হয়। গত ১৪ জুন বিলটি সংসদে তোলার পর পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দিতে অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়েছিল।

ব্যাংকের লেজার বুক, ক্যাশ বুকের মত নথিকে আইনের ভাষায় ‘সাক্ষ্য বহি’ বলা হয়। বিলে ডিজিটাল পদ্ধতিতে যেসব রেকর্ড হবে সেগুলোও ‘সাক্ষ্য বহি’ হিসেবে আইনে বিবেচিত হবে। ব্যাংকগুলোর লেজার বুক, ক্যাশ বুক, লোন ডেসপাস বুক যা আছে- সবই এর অন্তর্ভুক্ত হবে। বিলে বলা হয়েছে, আইনে বর্ণিত কারণ ছাড়া কোন ব্যাংক কর্মকর্তা বা কর্মচারী কোনো গ্রাহকতথ্য প্রকাশ করলে তার সর্বোচ্চ তিন বছরের জেল ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা হবে। এ আইনের অধীন অপরাধ অ-আমলযোগ্য, জামিনযোগ্য ও আদালতের সম্মতিতে আপসযোগ্য হবে বলে বিধান রাখা হয়েছে।

সাব-ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার নিচে কোনো পুলিশ কর্মকর্তার লিখিত প্রতিবেদন ছাড়া আদালত এ আইনের অীধনে কোন অপরাধ বিচারের জন্য গ্রহণ করবে না। তথ্য প্রকাশের অনুমোদিত ক্ষেত্র এবং আদালতের এখতিয়ারও সুনির্দিষ্ট করা হয়েছে বিলে। বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে অর্থমন্ত্রী বলেন, চলমান বিশ্বায়নের যুগে দ্রুতগতিতে ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের উন্নয়নের ফলে আইসিটি ভিত্তিক ব্যাংকিং এখন অপরিহার্য। অনলাইন ব্যাংকিংসহ অন্যান্য ইলেট্রনিক মাধ্যমে ব্যাংকিং লেনদেনের তথ্যাদি ইলেকট্রনিক ডেটা ডিভাইসে সফট কপি হিসাবেও সংরক্ষিত হচ্ছে। ফলে ‘ব্যাংকারস’ বুকস এভিডেন্স অ্যাক্ট-১৮৯১ এর পরিবর্তে আইনটি সময়োপযোগী করে নতুন আইন প্রণয়ন অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris