শুক্রবার

২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজশাহীতে ঐতিহাসিক ৬দফা দিবস পালিত

Paris
Update : বৃহস্পতিবার, ৮ জুন, ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টার

আজ ৭জুন ঐতিহাসিক ৬দফা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের উদ্যোগে বুধবার (০৭ জুন) সকাল ১০টায় কুমারপাড়াস্থ দলীয় কার্যালয়ের স্বাধীনতা চত্বরে বঙ্গবন্ধু সহ জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গেঙ্গ বঙ্গবন্ধু সহ জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য, সাবেক সিটি মেয়র এবং আসন্ন ২১জুন রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ও ১৪ দল সমর্থিত মেয়র প্রার্থী এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বেগম আখতার জাহান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল,বীর মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী, সৈয়দ শাহাদত হোসেন, নাঈমুল হুদা রানা, ডাঃ তবিবুর রহমান শেখ, যুগ্ম সম্পাদক আহ্সানুল হক পিন্টু, সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড. আসলাম সরকার, দপ্তর সম্পাদক মাহাবুব-উল-আলম বুলবুল, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মীর তৌফিক আলী ভাদু, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ফিরোজ কবির সেন্টু, শ্রম সম্পাদক আব্দুস সোহেল, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ ফ ম আ জাহিদ, সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ আব্দুল মান্নান, আতিকুর রহমান কালু, আব্দুস সালাম, মোখলেসুর রহমান কচি, বোয়ালিয়া (পশ্চিম) থানা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান রতন, নগর শ্রমিক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওয়ালী খান, নগর যুব মহিলা লীগ সভাপতি এ্যাড. ইসমত আরা, সাধারণ সম্পাদক নিলুফার ইয়াসমিন নিলু সহ নেতৃবৃন্দ।

জেলা পরিষদ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : ৭ জুন ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে রাজশাহী জেলা পরিষদের আয়োজনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৭জুন) ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবসের আলোচনা সভায় অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য এবং রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভপতি ও রাজশাহী জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল বলেন, ছয় দফা ছিল বাংলাদেশের মুক্তির সনদ। ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট দ্বিজাতি তত্তের ভিত্তিতে পাকিস্তানের জন্ম হওয়ার পর পূর্ব বাংলার সাথে পশ্চিম পাকিস্তানের কোন কিছুতেই মিল ছিলনা। তারপরও জোর করে চাপিয়ে দেওয়াটা বঙ্গবন্ধু কোন দিনই মেনে নেন নাই। এরপর ধাপে ধাপে আন্দোলন এবং ৫২ এর ভাষা আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে ২১শে ফেব্রুয়ারী বাংলা ভাষার স্বীকৃতি আদায় করে নেয়। ভাষার স্বীকৃতি আদায়ের পর পাকিস্তান ও আমেরিকা সহ বিভিন্ন দেশ বলেছিল বঙ্গবন্ধু ভারতের গুপ্তচর সিআইএ‘র দালাল। এসব কথা আমলে না নিয়ে এই ছয় দফা বাংলার মুক্তির সনদকে নিয়ে বঙ্গবন্ধু ধিরে ধিরে  এগোতে থাকেন এবং এই ছয় দফা দাবি নিয়ে প্রথম ছাত্রলীগ মাঠে নামে। এই আন্দোলনের ফলে ১৯৬৬ সালে বাংলার মানুষ এমন ভাবে ঝাপিয়ে পরেছিল যে এই ছয় দফা আন্দোলন থেকে এক দফা স্বাধীনতার আন্দোলনের রূপ নেয়। আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের সদস্য-৭ ( পুঠিয়া) মো: আসাদুজ্জামান মাসুদ, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মু: রেজা হাসান, সহকারী প্রকৌশলী এজাজুল আলম, উপ সহকারী প্রকৌশলী আনোয়ার হোসেন, প্রধান হিসাবরক্ষক আব্দুল মতিন, সার্ভেয়ার আলিফ আলী সহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।

 


আরোও অন্যান্য খবর
Paris