রবিবার

১৯শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
রাজশাহী জেলা পরিষদের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণ কাজের শুভ সূচনা মোহনপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা ইলেকট্রনিক ইমুনাইজেশন রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমের অভিজ্ঞতা বিনিময়ে চসিক পরিদর্শনে রাসিক প্রতিনিধি দল গোদাগাড়ীতে বিদ্যুতের ডিজিটাল প্রিপেইড মিটার প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন রাজশাহীতে আ’লীগ কর্মী নয়নালের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনের দাবি ‘সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশে বাধা নেই’ রক্তস্বল্পতা দূর করবে কচু যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল সম্পর্ক কি একদম তলানিতে কান উৎসবে নজর কাড়লেন অন্তঃসত্ত্বা প্রিয়তি শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকের আমানত কমেছে, ঋণ বাড়ছে, আস্থার সংকট

স্বামীকে হত্যার ১০ বছর পর স্ত্রী গ্রেপ্তার

Paris
Update : বৃহস্পতিবার, ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

এফএনএস
২০১২ সালে পরকীয়ায় আসক্ত হয়ে স্বামী মো. মহসিনকে বাসায় শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। এরপর গোপনাঙ্গ কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করে স্ত্রী মোছা. সালেহা খাতুন (শিউলী)। হত্যা মামলায় পল্লবী থানার পলাতক আসামি হলেও দুই বছর আগে একই থানায় তিন ব্যক্তির বিরুদ্ধে অ্যাসিড নিক্ষেপের অন্য একটি মামলা করেন তিনি। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিরপুর বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. জসিম উদ্দিন। গত বুধবার রাজধানীর পল্লবী থানার বারনটেক এলাকা থেকে শিউলীকে গ্রেপ্তার করা হয়। উপ-পুলিশ কমিশনার মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ২০১২ সালে মোছা. সালেহা খাতুন (শিউলী) ওরফে মোছা. সালেহা খাতুন শিউলী ওরফে মোছা. শিলা (৪৯) পরকীয়ায় আসক্ত হয়ে তার স্বামী মো. মহসিনকে বাসার মধ্যে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। এরপর তার গোপনাঙ্গ কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করে। তিনি বলেন, নিহতের ভাই মজনু মিয়া পল্লবী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। মামলায় আসামির বিচার শেষে বিজ্ঞ আদালত আসামিকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেন। মোছা. সালেহা খাতুন বিভিন্ন নাম ব্যবহার করে দীর্ঘ পাঁচ বছর আত্মগোপনে ছিলেন। গত বুধবার পল্লবী থানার একটি বিশেষ অভিযানে মৃত্যুদণ্ড সাজাপ্রাপ্ত আসামি মোছা. সালেহা খাতুনকে (শিউলী) বারনটেক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। থানা-পুলিশ দীর্ঘ দুই মাস তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় আসামিকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারের সময় আসামি নিজেকে মোছা. শিলা বলে পরিচয় দেন। পরে সফটওয়্যারের মাধ্যমে আসামির ফিঙ্গার প্রিন্টের মাধ্যমে তার প্রকৃত নাম-ঠিকানা শনাক্ত করা হয়। এছাড়া আসামি তার নাম ও ঠিকানা পরিবর্তন করে ঢাকার বিভিন্ন থানায় বিভিন্ন সময়ে মামলা, জিডিও করেছে বলেও জানান তিনি। আসামির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris