শনিবার

২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
তীব্র তাপদাহে রাসিকের উদ্যোগে ১০ স্থানে বিশেষ স্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্প নওগাঁয় ১১০ মেট্রিক টন ভূট্টা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অমান্য করে বাঘা উপজেলায় আ.লীগের প্রার্থী নির্ধারণ! বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী গরমের জন্য সরকারকে দায়ী করলেন রিজভী আপাতত গরমেই খেলবে সাবিনা-সানজিদারা ১০ কোটি টাকা অনিয়ম পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তা আটক লালমনিরহাটেও যোগ দেননি কেএনএফ প্রধান নাথানের স্ত্রী বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী তীব্র তাপদাহে নগরবাসীর পাশে থাকতে রাসিক যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করতে যাচ্ছে

বাঘায় পদ্মা ভাঙ্গন পরিদর্শনে পাউবোর বিভাগীয় প্রধান প্রকৌশলী

Paris
Update : রবিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২২

স্টাফ রিপোর্টার
রাজশাহীর বাঘায় পদ্মা ভাঙ্গন পরিদর্শন করেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের বিভাগীয় প্রধান প্রকৌশলী জহিরুল ইসলাম। শনিবার (১৩ আগস্ট) সকাল ৮টায় উপজেলার আলাইপুর থেকে চকরাজাপুর ইউনিয়নের লক্ষীনগর পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার নদী ভাঙ্গন এলাকা তিনি পরিদর্শন করেন। এ বিষয়ে রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের বিভাগীয় প্রধান প্রকৌশলী জহিরুল ইসলাম বলেন, নদী খনন করলে নাব্যতা ফিরে পাবে এবং নদীর মূল স্রোতধারা নদীর কেন্দ্র বরাবর প্রবাহিত হবে। এর সাথে পদ্মা তীর রক্ষার্থে স্থায়ী বাঁধ, স্পার, টি বাঁধ, আই বাধঁ নির্মাণ করা হবে। ফলে নদী ভাঙ্গন অনেকাংশে কমে আসবে। অতিশীর্ঘই এর কাজ শুরু করা হবে বলে তিনি জানান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম শেখ, উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী সারওয়ার-ই-জাহান, চকরাজাপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান বাবলু দেওয়ান, চকরাজাপুর ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুস সালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান প্রমুখ। এ বিষয়ে চকরাজাপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান বাবলু দেওয়ান বলেন, পদ্মায় বর্তমানে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। তার সাথে ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। এরমধ্যে অনেকেই বাড়িঘর সরিয়ে নিচ্ছেন। চকরাজাপুর ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে আজ ছোট হয়ে যাচ্ছে। ফলে পদ্মা তীর রক্ষার্থে কাজ করলে চকরাজাপুরবাসি নতুন স্বপ্নে উজ্জীবিত হবে। উল্লেখ্য, পদ্মার ভাঙন থেকে রক্ষার জন্য ইতোমধ্যে চকরাজাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। চকরাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয়টি ভাঙ্গন থেকে মাত্র ৫০০ মিটার দুরে অবস্থান করছে। চরকালিদাসখালী, জোতকাদিরপুর, দিয়ারকাদিরপুর, লক্ষীনগরসহ ১৫টি চর ভাঙনের মুখে পড়েছে। গত এক সপ্তাহে ১৫টি বাড়ি, আম বাগান, কুল বাগান, পেয়ারা বাগান, শাকসবজি, আখ ক্ষেত, বিভিন্ন ফসলি জমিসহ শত শত বিঘা জমি পদ্মা গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। পদ্মার চরে মধ্যে ৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও দুটি উচ্চমাধ্যমিকবিদ্যালয় রয়েছে। এরমধ্যে চৌমাদিয়া, আতারপাড়া, চকরাজাপুর, পলাশি ফতেপুর, ফতেপুর পলাশি, লক্ষীনগর, চকরাজাপুর, পশ্চিম চরকালিদাসখালী, পূর্ব চকরাজাপুর এগুলো প্রাথমিক বিদ্যালয়। চকরাজাপুর ও পলাশি ফতেপুর এই দুটি উচ্চবিদ্যালয়। পদ্মার চরে ৯টি প্রাথমিক ও দুটি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রায় ২ হাজার ৬০০ শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris