শনিবার

২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
তীব্র তাপদাহে রাসিকের উদ্যোগে ১০ স্থানে বিশেষ স্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্প নওগাঁয় ১১০ মেট্রিক টন ভূট্টা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অমান্য করে বাঘা উপজেলায় আ.লীগের প্রার্থী নির্ধারণ! বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী গরমের জন্য সরকারকে দায়ী করলেন রিজভী আপাতত গরমেই খেলবে সাবিনা-সানজিদারা ১০ কোটি টাকা অনিয়ম পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তা আটক লালমনিরহাটেও যোগ দেননি কেএনএফ প্রধান নাথানের স্ত্রী বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী তীব্র তাপদাহে নগরবাসীর পাশে থাকতে রাসিক যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করতে যাচ্ছে

আয়ের চেয়ে বিএনপির ব্যয় বেশি ১ কোটি ১৪ লাখ টাকা

Paris
Update : শুক্রবার, ২৯ জুলাই, ২০২২

২০২১ সালে বিএনপি আয়ের চাইতে ব্যয় বেশি করেছে ১ কোটি ১৪ লাখ ৩৪ হাজার ৭২৭ টাকা। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী এ তথ্য জানিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আয়-ব্যয়ের অডিট রিপোর্ট জমা দেওয়ার পর তিনি সাংবাদিকদের কাছে এ কথা জানান। নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের বার্ষিক হিসাব দেওয়ার আইন রয়েছে। হিসাব দাখিল করার পর তিনি বলেন, আমরা নির্বাচন কমিশনের গত বছরের (২০২১) আয়-ব্যয়ের অডিট রিপোর্ট জমা দিলাম। গত বছর আমাদের দলের আয় হয়েছে ৮৪ লাখ ১২ হাজার ৪৪৪ টাকা। ব্যয় হচ্ছে ১ কোটি ৯৮ লাখ ৪৭ হাজার ১৭১ টাকা। আর মোট ঘাটতি রয়েছে ১ কোটি ১৪ লাখ ৩৪ হাজার ৭২৭ টাকা, যা ব্যাংকের জমা থেকে মেটানো হয়েছে। এসময় তিনি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে বলেন, সংলাপ রাজনৈতিক বিষয়। মহাসচিব বলেছেন, আমরা এই নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থাশীল নই। কেননা এখন পর্যন্ত যে কথাবার্তা দেখছি, সেটা একেবারেই সঙ্গতিপূর্ণ নয়। -এফএনএস

 

এই নির্বাচন কমিশনের অধীনে একটা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, এটা আমরা আশা করছি না। এটা তাদের আচরণের মধ্য দিয়ে প্রমাণ করছে। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচন, নির্বাচনের সংলাপ এটা নিয়ে তো আর আলাপ নয়। হিসাব দিতে হয়, আইনে আছে তাই দিলাম। আমরা সুস্পষ্টভাবে বলতে চাই, আমাদের কথা হলো, যে সরকার আছে এই সরকার, সব রাজনৈতিক দল জানে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় জানে, অবৈধ সরকার। তার অধীনে কোনো অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। আর এটা সরকার নিজেই প্রমাণ করছে। সুতরাং সরকারকে পদত্যাগ করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে হবে। রিজভী বলেন, সংবিধান সংশোধনের প্রভিশন আছে, এর আগে সংশোধনের নজির আছে। আবার নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার সংবিধানে সন্নিবেশ করতে হবে। ইসির আচরণ যদি এমন হয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক্সটেনশন হিসেবে যদি ব্যবহার করেন এবং আগামী নির্বাচন যদি তার ইচ্ছে অনুযায়ী করতে চান, তার অধীনে তো সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। নিশ্চয় আন্দোলন হবে।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris