বুধবার

৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

২৫শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর লাল গামছা দেখে থামল ট্রেন, অল্পের জন্য রক্ষা রাজশাহী নগরীতে প্রস্তাবিত কবরস্থান ও ঈদগাহ নির্মাণে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে মানববন্ধন প্রথম ধাপে ১৪১ উপজেলায় ভোট গ্রহণ আজ প্রকল্প কতটুকু জনকল্যাণে লাগবে তা বিবেচনার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর চৌবাড়িয়া পশুহাটে অতিরিক্ত টোল আদায়ের অভিযোগ তানোরের গরুর গাড়ি আর মাটির বাড়ি স্থান পেয়েছে ডাক বিভাগের বিশেষ খামে রাজশাহীতে পাথরের ট্রাক থেকে ৫ কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার কাল গোদাগাড়ী উপজেলায় নির্বাচনে লড়াই হবে ত্রিমূখী? রাজশাহী নগরীতে প্রশস্তকৃত সড়কে আলোকায়নের উদ্বোধন করলেন মেয়র

চীনে যতো খুশি সন্তান নিতে পারবে দম্পতিরা!

Paris
Update : বুধবার, ১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

এফএনএস
চীনের সিচুয়ান প্রদেশের দম্পতিরা এখন থেকে যত খুশি সন্তান নিতে পারবেন। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জনসংখ্যা কমে যাওয়ার হার ঠেকাতে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, সিচুয়ান প্রদেশে নীতিগত পরিবর্তন অনুসারে শুধু দম্পতিরা নয়, অবিবাহিত অংশীদাররাও এখন আরও সন্তান ধারণ করতে পারবেন। এর আগে একক নারীদের সন্তান ধারণে নিষেধাজ্ঞা ছিল। চীনের জনসংখ্যা গত বছর ৬০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন ছিল। চীনে কয়েক দশক ধরে এক সন্তান নীতি ছিল। ২০২১ সালে দম্পতিদের জন্য তিন সন্তান নীতি জাতীয়ভাবে চালু করা হয়েছিল। ২০১৬ সালে চীন বিতর্কিত এক সন্তান নীতি বাতিল করে। এই নীতি ১৯৭৯ সালে চালু করা হয়েছিল। এই নিয়ম ভঙ্গকারী পরিবারকে জরিমানা করা হয়। কিছু ক্ষেত্রে তারা তাদের চাকরিও হারিয়েছেন। এ ধরনের নীতির কারণে অনেক নারী গর্ভপাত করতে বাধ্য হয়েছেন। যাইহোক, ২০১৬ সালে এক সন্তান নীতির পরিবর্তন সত্ত্বেও, চীনের জন্মহার হ্রাস বন্ধ হয়নি। গত বছর প্রথমবারের মতো চীনে মৃত্যুহার জন্মহারকে ছাড়িয়ে গেছে। এখন সিচুয়ান প্রদেশে প্রতি পরিবারে কত শিশু থাকতে পারে তার কোনো সীমা থাকবে না। চীনের এই দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশের জনসংখ্যা আট মিলিয়ন। জন্মহার বাড়ানোর ওপর জোর দিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। সরকার জনসংখ্যা হ্রাসকে ধীর বা থামাতে ট্যাক্স বিরতি ও মাতৃস্বাস্থ্য পরিষেবা উন্নত করার প্রস্তাব করেছে। চীনে এখনও করোনায় মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। গত বছরের ডিসেম্বরে জিরো করোনা বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার পর দেশের বিভিন্ন শহরে ছড়িয়ে পড়ে করোনা ভাইরাস। জাপানসহ প্রতিবেশী দেশগুলোও জন্মহার কমার মতো সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, এসব কারণে তার দেশ তার সামাজিক দায়িত্ব পালন করতে পারছে না।

 


আরোও অন্যান্য খবর
Paris