শনিবার

২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
তীব্র তাপদাহে রাসিকের উদ্যোগে ১০ স্থানে বিশেষ স্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্প নওগাঁয় ১১০ মেট্রিক টন ভূট্টা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অমান্য করে বাঘা উপজেলায় আ.লীগের প্রার্থী নির্ধারণ! বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী গরমের জন্য সরকারকে দায়ী করলেন রিজভী আপাতত গরমেই খেলবে সাবিনা-সানজিদারা ১০ কোটি টাকা অনিয়ম পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তা আটক লালমনিরহাটেও যোগ দেননি কেএনএফ প্রধান নাথানের স্ত্রী বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী তীব্র তাপদাহে নগরবাসীর পাশে থাকতে রাসিক যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করতে যাচ্ছে

চীনে যতো খুশি সন্তান নিতে পারবে দম্পতিরা!

Paris
Update : বুধবার, ১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

এফএনএস
চীনের সিচুয়ান প্রদেশের দম্পতিরা এখন থেকে যত খুশি সন্তান নিতে পারবেন। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জনসংখ্যা কমে যাওয়ার হার ঠেকাতে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, সিচুয়ান প্রদেশে নীতিগত পরিবর্তন অনুসারে শুধু দম্পতিরা নয়, অবিবাহিত অংশীদাররাও এখন আরও সন্তান ধারণ করতে পারবেন। এর আগে একক নারীদের সন্তান ধারণে নিষেধাজ্ঞা ছিল। চীনের জনসংখ্যা গত বছর ৬০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন ছিল। চীনে কয়েক দশক ধরে এক সন্তান নীতি ছিল। ২০২১ সালে দম্পতিদের জন্য তিন সন্তান নীতি জাতীয়ভাবে চালু করা হয়েছিল। ২০১৬ সালে চীন বিতর্কিত এক সন্তান নীতি বাতিল করে। এই নীতি ১৯৭৯ সালে চালু করা হয়েছিল। এই নিয়ম ভঙ্গকারী পরিবারকে জরিমানা করা হয়। কিছু ক্ষেত্রে তারা তাদের চাকরিও হারিয়েছেন। এ ধরনের নীতির কারণে অনেক নারী গর্ভপাত করতে বাধ্য হয়েছেন। যাইহোক, ২০১৬ সালে এক সন্তান নীতির পরিবর্তন সত্ত্বেও, চীনের জন্মহার হ্রাস বন্ধ হয়নি। গত বছর প্রথমবারের মতো চীনে মৃত্যুহার জন্মহারকে ছাড়িয়ে গেছে। এখন সিচুয়ান প্রদেশে প্রতি পরিবারে কত শিশু থাকতে পারে তার কোনো সীমা থাকবে না। চীনের এই দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশের জনসংখ্যা আট মিলিয়ন। জন্মহার বাড়ানোর ওপর জোর দিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। সরকার জনসংখ্যা হ্রাসকে ধীর বা থামাতে ট্যাক্স বিরতি ও মাতৃস্বাস্থ্য পরিষেবা উন্নত করার প্রস্তাব করেছে। চীনে এখনও করোনায় মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। গত বছরের ডিসেম্বরে জিরো করোনা বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার পর দেশের বিভিন্ন শহরে ছড়িয়ে পড়ে করোনা ভাইরাস। জাপানসহ প্রতিবেশী দেশগুলোও জন্মহার কমার মতো সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, এসব কারণে তার দেশ তার সামাজিক দায়িত্ব পালন করতে পারছে না।

 


আরোও অন্যান্য খবর
Paris