শনিবার

২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
তীব্র তাপদাহে রাসিকের উদ্যোগে ১০ স্থানে বিশেষ স্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্প নওগাঁয় ১১০ মেট্রিক টন ভূট্টা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অমান্য করে বাঘা উপজেলায় আ.লীগের প্রার্থী নির্ধারণ! বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী গরমের জন্য সরকারকে দায়ী করলেন রিজভী আপাতত গরমেই খেলবে সাবিনা-সানজিদারা ১০ কোটি টাকা অনিয়ম পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তা আটক লালমনিরহাটেও যোগ দেননি কেএনএফ প্রধান নাথানের স্ত্রী বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী তীব্র তাপদাহে নগরবাসীর পাশে থাকতে রাসিক যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করতে যাচ্ছে

অবৈধ মোবাইল শনাক্ত শুরু হচ্ছে ১ জুলাই থেকে

Paris
Update : বুধবার, ২ জুন, ২০২১

এফএনএস : আগামী ১ জুলাই থেকে অবৈধ মোবাইল শনাক্তের কাজ শুরু করবে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এরপর পর্যায়ক্রমে এসব মোবাইল সেট বন্ধ করা হবে। তবে এ ক্ষেত্রে আগে গ্রাহককে সেট বৈধ করার সুযোগ দেয়া হবে। অবৈধ মোবাইল শনাক্তে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) সিস্টেম ব্যবহার করবে বিটিআরসি। দেশে প্রথমবারের মত এই ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে এতে মোবাইল গ্রাহকদের আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য বলেছে প্রতিষ্ঠানটি।

জানা যায়, যখনই কোনো সিম কার্ড হ্যান্ডসেটে প্রবেশ করানো হবে, তখন এটি বিটিআরসি ডাটাবেসে একটি সংকেত পাঠাবে। হ্যান্ডসেটের আইএমইআই ডাটাবেসের সঙ্গে মিললে তবেই সিম কার্ডটি চালু হবে। বিটিআরসির মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শহিদুল আলম বলেন, বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ১৫ কোটি হ্যান্ডসেটের চাহিদা রয়েছে। যার ৪০ শতাংশই অবৈধভাবে বাজারে প্রবেশ করেছে বা বিদেশ থেকে আনা হয়েছে। আমরা এসব শৃঙ্খলার মধ্যে আনার চেষ্টা করছি।

মূলত আইনশৃঙ্খলা ঠিক রাখার জন্য এটা কর হচ্ছে। আর সুযোগ দেয়া হবে বৈধ করার জন্য। এজন্য সবার কাছে মেসেজ যাবে। কারো যোগাযোগ ব্যবস্থায় কোনো ব্যাঘাত ঘটবে না। বিদেশ থেকে কেনা হ্যান্ডসেটগুলোর ক্ষেত্রে বিটিআরসিতে বৈধ কাগজপত্র জমা দিয়ে নিবন্ধন করা যাবে। জানা যায়, বিটিআরসি ইতোমধ্যে বৈধ ফোনগুলোর একটি ডাটাবেস প্রস্তুত করেছে। চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে এনইআরআইআর-এর ইনস্টলেশন কাজ শেষ হবে।

মো. শহিদুল আলম আরও বলেন, এর আগে একটি মেসেজ দেয়া হয়েছিল কীভাবে অবৈধ মোবাইল বৈধ করতে হবে। এখন আমরা মানুষকে অবহিত করছি। এখন আমরা প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে সারা বাংলাদেশে প্রচারণা পরিচালনা শুরু করব। তিনি বলেন, যে কেউ এসএমএস প্রেরণের মাধ্যমে ডাটাবেস ব্যবহার করে আমদানি করা হ্যান্ডসেটগুলোর বৈধতা পরীক্ষা করতে পারবে। এনইআইআর পদ্ধতি ১৫ দিনের অস্থায়ী সময়ের জন্য কাজ করবে এবং এর ট্রায়াল রান জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে।

যদি সক্রিয় সিম কার্ড মোবাইলে প্রবেশের পর বিটিআরসি ডাটাবেসে কোনও হ্যান্ডসেট না পাওয়া যায়, তাহলে বিটিআরসি ওই হ্যান্ডসেটের আইএমইআইকে ‘সাদা তালিকা’য় সাতদিন রেখে ব্যবহারকারীকে ফোনটি আমদানি বা কেনার আইনি নথি ব্যবহার করে নিবন্ধনের সময় দেবে। যদি কোনো ব্যবহারকারী তার হ্যান্ডসেটটি বিক্রি করতে চান, তবে তাকে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটের মাধ্যমে হ্যান্ডসেটটি নিবন্ধনভুক্ত করে নতুন ব্যবহারকারীর নামের অধীনে ডাটাবেসে পুনরায় নিবন্ধন করাতে হবে।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris