শনিবার

২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
তীব্র তাপদাহে রাসিকের উদ্যোগে ১০ স্থানে বিশেষ স্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্প নওগাঁয় ১১০ মেট্রিক টন ভূট্টা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অমান্য করে বাঘা উপজেলায় আ.লীগের প্রার্থী নির্ধারণ! বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী গরমের জন্য সরকারকে দায়ী করলেন রিজভী আপাতত গরমেই খেলবে সাবিনা-সানজিদারা ১০ কোটি টাকা অনিয়ম পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তা আটক লালমনিরহাটেও যোগ দেননি কেএনএফ প্রধান নাথানের স্ত্রী বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী তীব্র তাপদাহে নগরবাসীর পাশে থাকতে রাসিক যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করতে যাচ্ছে

ভারতে সংকমণ ও মৃত্যু কমছে

Paris
Update : সোমবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২০

এফএনএস : ভারতে কমতে শুরু করেছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২৬ হাজার ৬২৪ জন। এ নিয়ে টানা সাতদিন ৩০ হাজারের নিচে থাকলো সংক্রমণ। কমেছে মৃতের সংখ্যাও। ২৪ ঘণ্টায় প্রাণ গেছে ৩৪১ জনের। রোববার সকালে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বুলেটিনে জানায়, ২৪ ঘণ্টায় ২৬ হাজার ৬২৪ জনের শরীরে মিলেছে করোনা। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো এক কোটি ৩১ হাজার ২২৩। এখনও চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৩০ লাখ পাঁচ হাজার ৩৪৪ জন। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৯৫ লাখ ৮০ হাজার ৪০২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২৯ হাজার ৬৯০ জন।

এখন পর্যন্ত সুস্থতার হার ৯৫.৫১ শতাংশ। এই ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৩৪১ জনের। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে এক লাখ ৪৫ হাজার ৪৭৭। মৃতের হার ১.৪৫ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় ১১ লাখ সাত হাজার ৬৮১ জনের কোভিড পরীক্ষা হয়েছে। এ বছরের জানুয়ারির একেবারে শেষে ভারতে প্রথম করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলেছিল কেরালায়। বছর শেষের আগেই সংক্রমিত ব্যক্তির সংখ্যা এক কোটি পেরিয়ে গেছে।

শনিবার ২৫ হাজার ১৫২ জনের সংক্রমণে সংখ্যাটা গিয়ে দাঁড়ায় এক কোটি চার হাজার ৫৯৯-তে। ভারতে সেপ্টেম্বরের ১৭-১৮ তারিখ নাগাদ প্রথম ঢেউয়ের সর্বোচ্চ বিন্দুতে পৌঁছেছিল সংক্রমণ। তারপর থেকে একটানা নিম্নগামী। দৈনিক সংক্রমণ কমেছে। বাড়ছে করোনাজয়ীর সংখ্যা। কমছে মৃত্যুহারও। তবে দিল্লি, মহারাষ্ট্র ও কেরালার মতো রাজ্যে সংক্রমণ এখনও উদ্বেগজনক। কেরালায় মৃত্যুহার কম হলেও, মহারাষ্ট্র এখনও শীর্ষে। দ্বিতীয় স্থানে অধিকাংশই জায়গা হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের।

অবশ্য বাংলায় দৈনিক সংক্রমণ কমছে। এ পরিস্থিতিতে গোটা ভারত তাকিয়ে আছে ভ্যাকসিনের দিকে। শনিবারই ফাইজারের পর দ্বিতীয় টিকা মডার্নার অনুমোদন দিয়েছে আমেরিকা। ভারতে তিন টিকা জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োগের আবেদন জানালেও এখনও পর্যন্ত সরকারি অনুমতি মেলেনি। ভারতের কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে রাজ্যগুলোকে মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে, পাঁচ সপ্তাহের মধ্যে টিকা পৌঁছে যেতে পারে। আপাতত সেই লক্ষ্যমাত্রা সামনে রেখে প্রস্তুতি নিচ্ছে রাজ্যগুলো।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris