শুক্রবার

২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
তীব্র তাপদাহে রাসিকের উদ্যোগে ১০ স্থানে বিশেষ স্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্প নওগাঁয় ১১০ মেট্রিক টন ভূট্টা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অমান্য করে বাঘা উপজেলায় আ.লীগের প্রার্থী নির্ধারণ! বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী গরমের জন্য সরকারকে দায়ী করলেন রিজভী আপাতত গরমেই খেলবে সাবিনা-সানজিদারা ১০ কোটি টাকা অনিয়ম পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তা আটক লালমনিরহাটেও যোগ দেননি কেএনএফ প্রধান নাথানের স্ত্রী বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী তীব্র তাপদাহে নগরবাসীর পাশে থাকতে রাসিক যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করতে যাচ্ছে

ফখরুল রাজনীতির হাটে বিক্রি হওয়া একজন রাজনীতিবিদ : তথ্যমন্ত্রী

Paris
Update : বুধবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২০

এফএনএস : তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর রাজনীতির হাটে বিক্রি হওয়া একজন রাজনীতিবিদ। গতকাল মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১২টায় তথ্যমন্ত্রীর কক্ষে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত জ্যাঁ মেরিন সুহর সঙ্গে সাক্ষাত শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। জিয়াউর রহমানের আমল থেকে ব্রিজ নির্মাণসহ উন্নয়ন শুরু হয়েছে মির্জা ফখরুলের এমন মন্তব্যের বিষয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ব্রিজ নির্মাণ তো মোগল-সুলতানি আমল থেকে শুরু হয়েছে। জিয়াউর রহমানের আমলে ফখরুল সাহেবদের মতো নেতাদের কেনা-বেচা হয়েছে।

জিয়ার আমলে যারা দলছুট রাজনীতিবিদ তাদের হাট বসতো, সেই হাটে অনেকে বিক্রি হয়েছেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবও রাজনীতির হাটে বিক্রি হওয়া একজন রাজনীতিবিদ। তিনি আরও বলেন, সেই সময় একটি ধনিক শ্রেণি তৈরি করা হয়েছিল, ব্যাংক লুটেরা শ্রেণি তৈরি করা হয়েছিল। তখন বিএনপি সমর্থিত ব্যবসায়ীদেরকে, বিএনপি নেতাদেরকে ব্যাংক ঋণ দেয়া হয়েছে। যে শোধ করবে না, সেই মানুষদের তারা ঋণ দিত। অর্থাৎ লুটপাট শুরুই হয়েছিল জিয়ার আমলে। আর সেই লুটপাট ষোলকলায় পূর্ণ হয়েছে খালেদা জিয়ার আমলে। পদ্মা সেতু নিয়ে বিভিন্ন সময় বিএনপির বক্তব্য টেনে এনে হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপির নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি সম্মান রেখেই বলছি, তিনি বলেছিলেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করতে পারবে না।

আর আওয়ামী লীগ যদি জোড়াতালি দিয়ে সেতু বানায়ও সে সেতু দিয়ে কেউ যাবে না। সেজন্যই আমি প্রশ্ন রেখেছিলাম বিএনপি কি এখন সেতুর ওপর দিয়ে যাবে না কি নিচ দিয়ে যাবে? ফখরুল সাহেবের কথায় বোঝা যায় তারা সেতুর ওপর দিয়ে যাবেন। তবে তার আগে তাদের সরকারকে একটা ধন্যবাদ দেয়া প্রয়োজন। একই সঙ্গে তাদের সকল ষড়যন্ত্র ও নেতিবাচক প্রচারের জন্য জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। তাদের ষড়যন্ত্র সত্ত্বেও আজকে পদ্মাসেতু রাষ্ট্রের সস্পত্তি হিসেবে যুক্ত হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য। ভাস্কর্য নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা যে কারও সঙ্গে বসতেই পারি।

যারা নিজের জন্মের তারিখ বদলে দিয়ে ১৫ আগস্ট কেক কাটে তাদের সঙ্গেও সরকার বসেছে, শেখ হাসিনা বসেছেন। যারা সরকারকে প্রতিদিন টেনে নামিয়ে ফেলার হুমকি দেয়, প্রেসক্লাবের সামনে নয়াপল্টনে তাদের সাথেও আমরা বসেছি। সুতরাং যারা ভাস্কর্য ইস্যুতে বিরূপ মন্তব্য যারা করছে তাদের সঙ্গে সরকার বসতেই পারে। ধোলাইপাড়ে ভাস্কর্য নির্মিত হচ্ছে এবং হবেই বলেও এ সময় মন্তব্য করেন তিনি।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris