শুক্রবার

২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিশ্বজুড়ে ফের বেড়েছে করোনায় মৃত্যু ও শনাক্ত

Paris
Update : শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৩

এফএনএস
বিশ্বজুড়ে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে। একইসঙ্গে আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যাও। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে জাপানে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ৩৩৪ জন। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৬৭ লাখ ২০ হাজার ১১৪ জনে। একই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭২ হাজার ৪২১ জন। এতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৬ কোটি ৯৭ লাখ ৫৪ হাজার ৯১৫ জনে। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে জাপানে। এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৯৮ হাজার ৮৭৩ জন এবং মারা গেছেন ৩৮১ জন। যুক্তরাষ্ট্রে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২৮ হাজার ১৭৫ জন এবং মারা গেছেন ৩২৩ জন। দক্ষিণ কোরিয়ায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৫৪ হাজার ৩৪৩ জন এবং মারা গেছেন ৭৬ জন। ফ্রান্সে আক্রান্ত হয়েছেন ৭ হাজার ৬৩৫ জন এবং মারা গেছেন ৮৮ জন। অস্ট্রেলিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ১৫০ জন এবং মারা গেছেন ৩১ জন। ব্রাজিলে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৯৬ জন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ২১ হাজার ৬৬৭ জন। রাশিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ২০১ জন এবং মারা গেছেন ৪৬ জন। ফিলিপাইনে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৮১ জন এবং মারা গেছেন ১১ জন। তাইওয়ানে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ২৫ হাজার ৬৪৩ জন এবং মারা গেছেন ৪৬ জন। একইসময়ে হংকংয়ে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৯ হাজার ২৭৯ জন এবং মারা গেছেন ৬৭ জন। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০২০ সালের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে সংস্থাটি।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris