শনিবার

২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
তীব্র তাপদাহে রাসিকের উদ্যোগে ১০ স্থানে বিশেষ স্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্প নওগাঁয় ১১০ মেট্রিক টন ভূট্টা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অমান্য করে বাঘা উপজেলায় আ.লীগের প্রার্থী নির্ধারণ! বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী গরমের জন্য সরকারকে দায়ী করলেন রিজভী আপাতত গরমেই খেলবে সাবিনা-সানজিদারা ১০ কোটি টাকা অনিয়ম পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তা আটক লালমনিরহাটেও যোগ দেননি কেএনএফ প্রধান নাথানের স্ত্রী বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী তীব্র তাপদাহে নগরবাসীর পাশে থাকতে রাসিক যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করতে যাচ্ছে

‘দেশে রাতকানা রোগ এক শতাংশে নেমেছে’

Paris
Update : বুধবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২২

এফএনএস : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেছেন, একসময় দেশে প্রতি বছর ৩০ হাজার শিশু রাতকানা রোগে আক্রান্ত হতো। ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর ফলে এ রোগীর সংখ্যা প্রায় ১ শতাংশে নেমে এসেছে। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টায় বিএসএমএমইউতে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ উপলক্ষে এক সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি। শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, বাংলাদেশের যত অর্জন ও সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া তার সব হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার হাতে।

বঙ্গবন্ধু ভিশিনারি লিডার না হলে, ওই সময় ইনস্টিটিউট অব পাবলিক হেলথ নিউট্রিশনের মত স্বাস্থ্যসেবামূলক প্রতিষ্ঠানগুলো গঠন করা সম্ভব হতো না। সেই সময় বসে বঙ্গবন্ধু জনগণের স্বাস্থ্যসেবার নানা প্রতিষ্ঠান গড়ে দিয়ে গেছেন। তিনি বলেন, আমরা উত্তরবঙ্গের মঙ্গা দেখেছি। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর উন্নয়নমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়নের ফলে উত্তরবঙ্গের মঙ্গাকে জয় করে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার উন্নয়নমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হয়েছে। এখন আর গ্রামের মায়েরা টিনের কৌটার দুধ বাচ্চাদের খাওয়ান না। বাচ্চাদের মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।

যেসব ওয়ার্কিং মা আছেন, সেসব মা যদি বাচ্চাদের বুকের দুধ খাওয়ান তবে তারা সুস্থ থাকবে, বেশি কর্মক্ষম হয়ে উঠবেন। অনুষ্ঠানে প্যানেল বক্তা হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. জাহিদ হোসেন, কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, দ্যা অবস্ট্রিক্যাল অ্যান্ড গাইনোকোলজিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশের (ওজিএসবি) সভাপতি অধ্যাপক ডা. ফেরদৌসী বেগম, নিউন্যাটোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সঞ্জয় কুমার দে, ওজিএসবি’র সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডা. গুলশানা আরা বক্তব্য রাখেন।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris