শনিবার

২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
তীব্র তাপদাহে রাসিকের উদ্যোগে ১০ স্থানে বিশেষ স্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্প নওগাঁয় ১১০ মেট্রিক টন ভূট্টা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অমান্য করে বাঘা উপজেলায় আ.লীগের প্রার্থী নির্ধারণ! বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী গরমের জন্য সরকারকে দায়ী করলেন রিজভী আপাতত গরমেই খেলবে সাবিনা-সানজিদারা ১০ কোটি টাকা অনিয়ম পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তা আটক লালমনিরহাটেও যোগ দেননি কেএনএফ প্রধান নাথানের স্ত্রী বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী তীব্র তাপদাহে নগরবাসীর পাশে থাকতে রাসিক যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করতে যাচ্ছে

বাংলা আজ যা করে, ভারত আগামীকাল তা ভাবে : মিমি

Paris
Update : মঙ্গলবার, ৪ মে, ২০২১

এফএনএস : পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে দিন-রাত প্রচারে ব্যস্ত সময় পার করেছেন টলিউড অভিনয়শিল্পী, সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। তৃতীয়বারের মতো তৃণমূলের বিজয় আন্দোলিত করেছে তাকে। পরিশ্রম শেষে জয়ের স্বাদ পাওয়ার আনন্দ, উচ্ছ্বাস লেগে আছে তার গলায়। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমে মিমি চক্রবর্তী বলেনÑ‘বাংলা আজ যা করে, ভারত আগামীকাল তা ভাবে।’ এই প্রবাদই আবার সত্যি করে দিলেন মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী। কেন্দ্রের প্রথম সারির নেতা-মন্ত্রী, ক্রিকেটার, আমলা, প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা দেশের অন্য দায়িত্ব ভুলে, বাংলায় পড়ে থেকেছেন দিনের পর দিন।

একজন নারী মুখ্যমন্ত্রীকে হারাতে! দিদি এবার অতিমারি রুখতে নিজে মাঠে নামবেন। বাংলা ফের করোনামুক্ত হবে। এই নির্বাচনে বহু জায়গায় সভা, সমাবেশ করেছেন মিমি। সেই অভিজ্ঞতা জানিয়ে মিমি বলেন, যখন যে জায়গায় পা রেখেছি, মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত উচ্ছ্বাস দেখতে পেয়েছি। জলপাইগুড়িতে কোনো দিন তৃণমূল জিততে পারেনি। এবার সেটাও হয়েছে। মানুষের আলাদা আবেগ কাজ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে। আমি দলকে খুব ভালোবাসি। আমার আলাদা কী স্বার্থ? আমি, দেব, নুসরাত প্রার্থী না হয়েও যেভাবে এই বিধানসভা নির্বাচনের জন্য প্রচার করেছি, তার পেছনে স্বার্থ ছিল না।

এবারের নির্বাচনে তারকাদের দলবদল এবং নতুন করে রাজনীতিতে যোগদানের হিড়িক ছিল দেখার মতো। মিমির বহু সহ-অভিনেতা, বন্ধুর মধ্যেও এই প্রবণতা দেখা গিয়েছে। এ বিষয়ে মিমি বলেন, খেলায় হার-জিত আছে। তা নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছি না। সেই সময়ে আমার অভিনেতা বন্ধুদের মনে হয়েছিল, দল বদলের প্রয়োজন আছে। কিংবা রাজনীতিতে যোগদানের উপযুক্ত সময় এটাই। তাই তারা যোগ দিয়েছিলেন। প্রত্যেকের নিজস্ব চিন্তাভাবনা রয়েছে। সেখানে হস্তক্ষেপ করতে চাই না। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২৯৪টি আসনের মধ্যে তৃণমূল কংগ্রেস পেয়েছে ২১৩টি, ভারতের বর্তমান ক্ষমতাসীন দল বিজেপি পেয়েছে ৭৭টি।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris