সোমবার

২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
একাদশে ভর্তি ১৫-২৫ জুলাই ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সিরিজ নিয়ে আশঙ্কা কেটে গেছে বাংলাদেশি টাকা পাচার করতে গিয়ে সিপিএম নেতা গ্রেফতার শিল্প গড়ে উঠুক, বর্জ্য যেন নদীতে না পড়ে : প্রধানমন্ত্রী প্রচার প্রচারণায় ব্যাস্ত পবার চেয়ারম্যান প্রার্থী ওয়াজেদ আলী খান রাজশাহীতে এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ ধান উৎপাদন নাবিল গ্রুপ প্রেজেন্টস ৮ম আর ইউ সি সি জব ফেয়ার অনুষ্ঠিত স্বাচিপ রাজশাহী, নবাবগঞ্জ, নাটোর ও নওগাঁ জেলার সম্মেলন অনুষ্ঠিত রাজশাহী জেলা পরিষদের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণ কাজের শুভ সূচনা মোহনপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

প্রাথমিকের উপবৃত্তির তথ্য এন্ট্রিতে সময় বাড়ল ১০ দিন

Paris
Update : সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০২১

এফএনএস : প্রাথমিকের উপবৃত্তি বিতরণে ডাটা এন্ট্রির সময় আরো বাড়ানো হয়েছে। নগদে উপবৃত্তি সংক্রান্ত ডাটা প্রধান আরো ১০ দিন সময় বাড়ানো হয়েছে। নানা জটিলতায় তালিকা থেকে বাদ পড়া শিক্ষার্থীরা গতকাল সোমবার সকাল থেকে ডাটা এন্ট্রি করতে পারছে বলে জানা গেছে। উপবৃত্তি প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, ২০২০-২১ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর-ডিসেম্বর কিস্তির সুবিধাভোগীর ডাটা এন্ট্রির জন্য নগদ পোর্টাল উন্মুক্ত করা হয়েছে।

শিক্ষার্থীরা প্রথম কিস্তির ডাটা এন্ট্রির পর দ্বিতীয় কিস্তির ডাটা চালু হবে। এর আগে ৪ মার্চ প্রাথমিক শিক্ষার জন্য উপবৃত্তি প্রদান প্রকল্প থেকে এ শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রি জন্য চতুর্থ দফা সময় বাড়িয়ে এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা দেশের সব বিভাগীয় শিক্ষা অফিস, জেলা অফিসে তা পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ২০২০ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ম ও ২য় কিস্তির সুবিধাভোগীদের তথ্য উপবৃত্তি ‘নগদ’ পোর্টালে আপলোডের জন্য ১৫ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছে।

এ সময়ে নগদের পোর্টাল উন্মুক্ত করে দেয়া হবে। এ সময়সীমা কোনোভাবেই বাড়ানো হবে না। নির্দেশনায় আরও বলা হয়ে, ২০১৯-২০ অর্থবছরের চতুর্থ কিস্তির (এপ্রিল-জুন ২০২০) উপবৃত্তির অর্থ বিতরণের সময় প্রথম ধাপে সুবিধাভোগীদের তথ্য ও দ্বিতীয় ধাপে চাহিদাপত্র এন্ট্রি করা হয়েছিল। দুইটি পর্যায়ে কাজ করতে বেশি সময়ক্ষেপণ হয়েছে। এজন্য এখন থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে একবারেই চাহিদাসহ সুবিধাভোগীদের তথ্য এন্ট্রি করতে হবে।

এ বিষয়ে কোনো সমস্যা বা অস্পষ্টতা থাকলে ডাটা এন্ট্রির নির্ধারিত সময়ের আগেই প্রধান শিক্ষককে জেলা মনিটরিং কর্মকর্তা অথবা নগদের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কিংবা প্রকল্প কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, এর আগে সর্বশেষ ২৫ জানুয়ারি তৃতীয় দফা তথ্য দেয়ার শেষ দিন ছিল। এরপরও যারা বাকি ছিল তাদেরও উপবৃত্তির আওতায় নিয়ে আসার জন্য এ সুযোগ দেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক ইউসুফ আলী বলেন, গত বছরের দ্বিতীয় কিস্তির বকেয়া টাকা গত মাসে বিতরণ করা শেষ হয়েছে। যাদের তথ্যে ত্রুটি আছে তাদের এ কিস্তির টাকা দেয়া হয়নি।

উপবৃত্তির জন্য শিক্ষার্থীর জন্মনিবন্ধন এবং মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে ডাটা এন্ট্রি বাধ্যতামূলক করা হয়। এতে জন্ম নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করার কারণে শুরু থেকেই ডাটা এন্ট্রির কাজ শুরু করে নানা জটিলতায় পড়েন শিক্ষক-অভিভাবকরা। পাশাপাশি, নগদের সার্ভারে সমস্যা, মফস্বল এলাকায় ইন্টারনেটের ধীরগতি, মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকা এবং প্রদত্ত ঠিকানায় গিয়ে শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের খুঁজে না পাওয়ার কারণে ডাটা এন্ট্রির কাজ চলে কচ্ছপ গতিতে।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris