শনিবার

২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
তীব্র তাপদাহে রাসিকের উদ্যোগে ১০ স্থানে বিশেষ স্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্প নওগাঁয় ১১০ মেট্রিক টন ভূট্টা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অমান্য করে বাঘা উপজেলায় আ.লীগের প্রার্থী নির্ধারণ! বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী গরমের জন্য সরকারকে দায়ী করলেন রিজভী আপাতত গরমেই খেলবে সাবিনা-সানজিদারা ১০ কোটি টাকা অনিয়ম পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তা আটক লালমনিরহাটেও যোগ দেননি কেএনএফ প্রধান নাথানের স্ত্রী বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী তীব্র তাপদাহে নগরবাসীর পাশে থাকতে রাসিক যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করতে যাচ্ছে

পারিশ্রমিক দেখে লজ্জিত সালাউদ্দিন

Paris
Update : শুক্রবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২০

এফএনএস : বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপে কোচদের পারিশ্রমিক ধরা হয়েছে মাত্র তিন লাখ টাকা। এত অল্প পারিশ্রমিক দেখে রীতিমতো লজ্জিত গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামের কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। বৃহস্পতিবার মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এ নিয়ে হতাশার কথা ব্যক্ত করেছেন বিপিএলে দু’বারের শিরোপাজয়ী এই কোচ। বঙ্গবন্ধু টি- টোয়েন্টি কাপে গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামের দায়িত্ব পালন করছেন মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। তার অধীনে পুরো টুর্নামেন্টে অসাধারণ পারফরম্যান্স করেছে চট্টগ্রাম।

শুক্রবার জেমকন খুলনার সঙ্গে শিরোপার লড়াইয়ে মাঠে নামবে চট্টগ্রাম। তার আগের দিন সংবাদ সম্মেলনের মুখোমুখি হয়ে আক্ষেপ করলেন চট্টগ্রামের কোচ। টি-টোয়েন্টি কাপে সর্বনিম্ন স্তরের (‘ডি’ গ্রেড) ক্রিকেটার পাচ্ছেন ৪ লাখ টাকা। সেখানে প্রধান কোচদের পারিশ্রমিক ধরা হয়েছে মাত্র ৩ লাখ টাকা। সালাউদ্দিনের কথা, ‘এদেশে কোনও মূল্যায়ন হয় কি না আমি জানি না। দেখেন, আমরা ‘ই’ গ্রেডের মানুষ। ‘ডি’ গ্রেডের একজন খেলোয়াড় যা পাচ্ছেন, একজন প্রধান কোচ তাও পাচ্ছেন না। তাহলে কেন আমি আরেকজন কোচকে বলবো তুমি এই পেশায় আসো।

আমরা ‘ই’ গ্রেডের মানুষ, সহকারী কোচরা হয়তো ‘এফ’ গ্রেডের মানুষ। ট্রেনার ‘জি’, ‘এইচ’ অথবা এমন হবে আরকি! আমার মনে হয় সঠিক মূল্যায়ন করা উচিত। আমাদের কোচদের মূল্যায়ন না করা মানে হচ্ছে দলে আমাদের কোনও প্রভাব নাই।’সালাউদ্দিন কোচ হিসেবে গাজী গ্রুপে দীর্ঘমেয়াদে চুক্তিবদ্ধ হওয়ায় বিসিবির পারিশ্রমিক নিতে হচ্ছে না তাকে। তবে সব কোচের সেই অবস্থা নেই। বাংলাদেশে স্থানীয় কোচদের অবমূল্যায়নের বিষয়টি সামনে এনে তিনি বলেছেন, ‘আমি এখানে কোনও পারিশ্রমিক নিচ্ছি না। গাজী গ্রুপে আমি জব করি।

কোচের পারিশ্রমিকের ব্যাপারে আমি খুব লজ্জিত। আমি সারাজীবনই চেয়েছি বাংলাদেশে যেন কোচরা আসে, আরও খেলোয়াড় আসুক যারা কোচিং করাতে চায়। তারা যেন একটা ভালো স্ট্যাটাস নিয়ে বাঁচতে পারে। আমার কাছে মনে হয় এ ধরনের পারিশ্রমিকে কখনও কোনও ছেলেকে বলা যাবে না তোমরা কোচিংয়ে আসো।’


আরোও অন্যান্য খবর
Paris