বৃহস্পতিবার

১৬ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

২রা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
দক্ষ জনগোষ্ঠী তৈরিতে রাসিকের প্রতিটি ওয়ার্ডে স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট গড়ে তোলা হবে : মেয়র টকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনা চান প্রধানমন্ত্রী রাজশাহীতে গুটি আম পাড়া শুরু হলেও জাতের আম পাড়া হবে ২৫ মে থেকে রাজশাহীতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মিজু গ্যাংয়ের ১১ সদস্য গ্রেফতার বাঘায় দোকান কর্মচারিকে কুপিয়ে হত্যার দুই আসামীর মৃত্যুদণ্ড শিল্পা শেঠির বিরুদ্ধে পশু নিগ্রহের অভিযোগ উৎকণ্ঠার অবসান, স্বজনের বুকে ২৩ নাবিক কলেজে ভর্তি অনলাইনে আবেদন শুরু ২৬ মে, ফাঁকা থাকবে ৮ লাখের বেশি আসন সারাদেশে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ১২৬০০ ফ্ল্যাট নির্মাণের উদ্যোগ রাজশাহীতে ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ

আমাদের ভালো উইকেটে খেলা উচিত : শান্ত

Paris
Update : শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩

ঘরের মাঠে সিরিজ মানেই ভেন্যু মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম ও চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম। বিশেষ করে মিরপুরেই ম্যাচ হয় বেশি।শুধু জাতীয় দল নয়, ঘরোয়া ক্রিকেটসহ আরো নানান ম্যাচের জন্য সারা বছর ব্যস্ত থাকে মাঠটি। তাই একই উইকেটে খেলে খেলে বাংলাদেশের ব্যাটারদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার সুযোগ খুব একটা হয়ে ওঠে না। এবারের বিশ্বকাপই যেন তার প্রমাণ। স্পোর্টিং উইকেটেও খোলস ছেড়ে বের হতে পারছেন না ব্যাটাররা। নিয়মিত বিলিয়ে দিয়ে আসছেন উইকেট।  বিশ্বকাপে আজ ভারতের বিপক্ষেও এর ব্যতিক্রম হয়নি।পুনেতে ভারতের কাছে ৭ উইকেটে হেরে আসরে টানা তৃতীয় হার স্বীকার করতে হলো টাইগারদের। উদ্বোধনী জুটিতে দারুণ শুরুর পরও ৫০ ওভার শেষে কেবল ২৫৭ রানের লক্ষ্য দাঁড় করায়। জবাব দিতে নেমে বিরাট কোহলির অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ৫১ বল হাতে রেখেই জয় পায়। এমন হারের পর তাই আবারও কাঠগড়ায় উঠলো দলের ব্যাটিং।

রানের এমন অধারাবাহিকতা এড়াতে দেশের মাটিতে ভালো উইকেটে খেলা দরকার বলে মনে করেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ভারতের বিপক্ষে আজ নেতৃত্ব দেওয়া বাঁহাতি এই ব্যাটার ম্যাচশেষে বলেন, ‘আমার মনে হয় আমাদের ভালো উইকেটে খেলা উচিত। ভালো উইকেটে অনুশীলন করা উচিত। এরকম স্পোর্টিং উইকেটে, যে অভ্যাসটা আমাদের তুলনামূলক কম। এখানে আসলে স্কিলের থেকে মানসিক দিকটাই  গুরুত্বপূর্ণ। ওই দায়িত্বটা নেওয়া উচিত, কারণ এ ধরনের বোলারদের সামলানোর স্কিল সবারই আছে। তাই এই জায়গায় যদি আমরা একটু নজর দেই, তাহলে সামনে এই ভুল আর হবে না। ‘

ব্যাটারদের নিয়ে শান্ত আরও বলেন,  ‘আমাদের দলে কোনো ব্যাটারই ৫০ কিংবা ১০০তে খুশি না, যদি না সেটা দলের কাজে আসে। প্রত্যেকটা ব্যাটারই তা জানে ও তারা এটা নিয়ে কথা বলে। আমি নিশ্চিত তানজিদ তামিম ও লিটনও তাদের ইনিংস নিয়ে খুশি না। কারণ বড় বড় দলের ব্যাটাররা এই ফিফটি-সেঞ্চুরিকে ১২০ বা ১৩০-এ পরিণত করে। সবাই এটা নিয়ে চিন্তিত এবং সবাই এটা নিয়ে কাজও করে। ‘


আরোও অন্যান্য খবর
Paris