সোমবার

২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
একাদশে ভর্তি ১৫-২৫ জুলাই ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সিরিজ নিয়ে আশঙ্কা কেটে গেছে বাংলাদেশি টাকা পাচার করতে গিয়ে সিপিএম নেতা গ্রেফতার শিল্প গড়ে উঠুক, বর্জ্য যেন নদীতে না পড়ে : প্রধানমন্ত্রী প্রচার প্রচারণায় ব্যাস্ত পবার চেয়ারম্যান প্রার্থী ওয়াজেদ আলী খান রাজশাহীতে এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ ধান উৎপাদন নাবিল গ্রুপ প্রেজেন্টস ৮ম আর ইউ সি সি জব ফেয়ার অনুষ্ঠিত স্বাচিপ রাজশাহী, নবাবগঞ্জ, নাটোর ও নওগাঁ জেলার সম্মেলন অনুষ্ঠিত রাজশাহী জেলা পরিষদের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণ কাজের শুভ সূচনা মোহনপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

চারঘাটে স্থলবন্দরের দাবিতে মানববন্ধন

Paris
Update : শনিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২২

আরা ডেস্ক
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরীয়ার আলমের নিজ উদ্দ্যোগে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় একটি স্থল বন্দর স্থাপন করার প্রস্তাব ছিল পূর্ব থেকেই। শনিবার (১২ নভেম্বর) সকালে উপজেলার সারদা ট্রাফিক মোড়ে স্থানীয়রা মানববন্ধনের মাধ্যমে স্থল বন্দরের দাবির সূচনা করেন। জেলার ৯টি উপজেলার মধ্যে চারঘাট উপজেলার সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমি ও রাজশাহী ক্যাডেট কলেজসহ সরকারী ২টি প্রতিষ্ঠানের জন্য বেশ পরিচিত রয়েছে। কিন্ত উন্নয়নের দিক থেকে ঊনবিঃশতাব্দির ন্যায়। বর্তমান সরকার দেশকে উন্নয়ন দেশে উন্নতি করেছেন। ওই সময় চারঘাটে কর্মসংস্থানের জন্য নেই কোন প্রতিষ্ঠান, আধুনিকতার ছোঁয়া নিভু নিভু ও নিস্তব্ধতায় হতবাক স্থানীয়রা। ভারতের গঙ্গা আর এদেশের পদ্মা দুই দেশের অন্তরা। রাজশাহী তার কোল ঘেসে দাড়িয়ে সেই জন্মলংগ্ন থেকে। পার্শ্ববর্তি দেশ ভারতের প্রস্তাবিত স্থান কাগমাড়ির সাহেব নগরের সঙ্গে সারদা ট্রাফিক মোড়ের দূরত্ব মাত্র ৫-৬ প্রায় কিঃমিঃ সময় অনুমান ৩০ মিনিট। ওই স্থানটি এক সময় ভারতের জলঙ্গী থানাধীন ছিল, যা বর্তমান সাহেব নগর থানার অধিনে রয়েছে। সেই সূত্র ধরে স্থল বন্দরটি সারদা ট্রাফিক মোড় এলাকায় স্থাপনার জন্য দাবি জানায় স্থানীয়রা। স্থল বন্দর স্থাপনা নিয়ে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী গণমাধ্যমকে জানান, চারঘাট উপজেলায় একটি স্থল বন্দর স্থাপনার জন্য তিনি নিজে বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি জানিয়েছিলেন। চারঘাট-বাঘা তথা রাজশাহীবাসির জন্য আর্শিবাদ হিসাবে কাজ করবে এই বন্দরটি। গত সেপ্টম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রী ভারত সফরকালে স্থল বন্দরের বিষয়টি অনেক উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা করা হয়েছে। তারা যদি মনে করেন এই বন্দরের ফিজিবিলিটি আছে তখনি পরের ধাপে যাবে। তবে অবশ্যই জনগনের দাবি থাকলে অনেক কঠিন কাজ সহজ হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় অবিভিক্ত চারঘাট, বাঘা ও লালপুর মিলে যে থানা ছিল। সেটি ছিল বাংলাদেশের জেলা সদরের বাহিরে ২য় সর্বচ্চ মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থান। এই মুক্তিযোদ্ধারা বেশির ভাগ ভারতের জলঙ্গী সাহেব পড়ায় প্রশিক্ষন নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। যার কারনে সারদার মুক্তারপুর থেকে খুব কাছেই নদীর অপরাড়ের ভারতের সাগড়পারা। ওই স্থানটি ঐতিহাসিক বন্ধনের স্বাক্ষি হয়ে রয়েছে। পরিশেষে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী স্থানীয়দের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন।

 


আরোও অন্যান্য খবর
Paris