রবিবার

১৯শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
রাজশাহী জেলা পরিষদের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণ কাজের শুভ সূচনা মোহনপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা ইলেকট্রনিক ইমুনাইজেশন রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমের অভিজ্ঞতা বিনিময়ে চসিক পরিদর্শনে রাসিক প্রতিনিধি দল গোদাগাড়ীতে বিদ্যুতের ডিজিটাল প্রিপেইড মিটার প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন রাজশাহীতে আ’লীগ কর্মী নয়নালের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনের দাবি ‘সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশে বাধা নেই’ রক্তস্বল্পতা দূর করবে কচু যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল সম্পর্ক কি একদম তলানিতে কান উৎসবে নজর কাড়লেন অন্তঃসত্ত্বা প্রিয়তি শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকের আমানত কমেছে, ঋণ বাড়ছে, আস্থার সংকট

চিলাহাটি-মোংলা পর্যন্ত রেল পথ ব্যবহার করতে চায় ভুটান

Paris
Update : বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২২

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য সম্প্রসারণে এবং খরচ কমাতে চিলাহাটি থেকে মোংলা পর্যন্ত রেলপথ ব্যবহার করতে আগ্রহ দেখিয়েছে ভুটান। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে বাংলাদেশ ও ভুটানের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বৃদ্ধির লক্ষ্যে নীলফামারীর চিলাহাটি স্টেশন পরিদর্শন করেছেন ভুটানের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদল। এ সময় নির্মাণাধীন আইকনিক রেল ভবন, লুপ লাইনসহ বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্প ঘুরে দেখেন তারা। এর আগে রেলের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে তারা একটি বৈঠক করেন। এ সময় ভুটানের অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত কূটনৈতিক বিভাগের প্রধান শেরিং লাদেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের প্রধান কারমা সোথার, ভুটান চেম্বার অব কমার্স ও ইন্ড্রাস্টিজের ভাইস চেয়ারম্যান কমল প্রধানসহ বাংলাদেশ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ভুটান প্রতিনিধি দলের পক্ষে সফরে আসা এডিবি কনসালট্যান্ট ফিরোজ আহম্মেদ বলেন, চিলাহাটি থেকে মোংলা পর্যন্ত রেলপথ ব্যবহার করা গেলে মোংলা বন্দরে সহজে বাণিজ্যের সুযোগ তৈরি হবে। একইসঙ্গে চিলাহাটি স্থলবন্দর চালু করা গেলে বাণিজ্যের ক্ষেত্র বাড়বে। বর্তমানে বুড়িমারী ও বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে সড়কপথে পণ্য আমদানি-রপ্তানি হচ্ছে। তবে চিলাহাটি রেলপথ ব্যবহার করা গেলে মোংলা বন্দরের দূরত্ব যেমন কমবে একইসঙ্গে অনেকবেশি পণ্য আনা-নেওয়া করা যাবে। ফলে খরচ ও দূরত্ব কমবে। আর সে কারণে ভুটান ও বাংলাদেশের মধ্যে বানিজ্যে সম্প্রসারণে এই রেলপথ নতুন সম্ভবনা হয়ে দেখা দিচ্ছে। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের প্রধান বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক সুজিত কুমার বিশ্বাস বলেন, ভুটান রেলপথ ব্যবহারে আশার কথা জানিয়েছে। এটি শুরু হলে রেল বিভাগের রাজস্ব আয় বাড়বে বহুগুনে। ২০২৪ সালের পর নিজস্ব পণ্যবাহী ওয়াগন দিয়ে পণ্য আমদানি ও রপ্তানি করা সম্ভব হবে। পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ের ব্যবস্থাপক শাহ সুফি নুর মোহাম্মদ বলেন, বর্তমানে যে লুপ লাইন রয়েছে সেটির ধারণক্ষমতা ৬০০ মিটার থেকে ৭৫০ মিটার করা হচ্ছে। যার কাজ দ্রুত শেষ হবে। এটি শেষ হলে ৫০টি পর্যন্ত পণ্যবাহী ওয়াগন রাখা সম্ভব হবে। চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলপথ প্রকল্পের পরিচালক প্রকৌশলী আবদুর রহিম বলেন, ২০২৪ সালের মধ্যে অবকাঠামোর কাজ শেষ করা গেলে স্থলবন্দর চালু করা সম্ভব হবে।

 


আরোও অন্যান্য খবর
Paris