শনিবার

১৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
রাজশাহী জেলা পরিষদের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণ কাজের শুভ সূচনা মোহনপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা ইলেকট্রনিক ইমুনাইজেশন রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমের অভিজ্ঞতা বিনিময়ে চসিক পরিদর্শনে রাসিক প্রতিনিধি দল গোদাগাড়ীতে বিদ্যুতের ডিজিটাল প্রিপেইড মিটার প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন রাজশাহীতে আ’লীগ কর্মী নয়নালের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনের দাবি ‘সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশে বাধা নেই’ রক্তস্বল্পতা দূর করবে কচু যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল সম্পর্ক কি একদম তলানিতে কান উৎসবে নজর কাড়লেন অন্তঃসত্ত্বা প্রিয়তি শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকের আমানত কমেছে, ঋণ বাড়ছে, আস্থার সংকট

নাটোরে শিশু হত্যায় বাবা-সৎমায়ের দণ্ড কমে যাবজ্জীবন

Paris
Update : বৃহস্পতিবার, ৩১ মার্চ, ২০২২

এফএনএস : নাটোরের বড়াইগ্রামে শিশু ইয়াসিন আরাফাত ইমন (৮) হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত বাবা ইমদাদুল হক মিলন ও সৎ মা নাহিদার দণ্ড কমে যাবজ্জীবন দণ্ড দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিচারিক আদালতের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স ও আসামির আপিলের শুনানি শেষে গতকাল বুধবার বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও বিচারপতি মুহম্মদ মাহবুব-উল ইসলামের অবকাশকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল সামিরা তারান্নুম রাবেয়া মিতি।

আসামিপক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী শাহানা সাঈদ। পরে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সামিরা তারান্নুম রাবেয়া মিতি বলেন, ইমন হত্যায় দুইজনের দণ্ড কমে যাবজ্জীবন দিয়েছেন হাইকোর্ট। কারণ এই ঘটনার চাক্ষুষ সাক্ষী ছিল না। দুজনের মধ্যে কে হত্যা করেছেন, সেটিও নির্দিষ্ট নয়। ২০১৫ সালের ২৭ আগস্ট নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার জোয়ারী ইউনিয়নের কামারদহ গ্রামে বাবা ইমদাদুল হক মিলন ও সৎ মা নাহিদা বেগম শ্বাসরোধে ইমনকে হত্যা করেন। এ ঘটনায় ওই দিন রাতেই ইমনের মা কুলসুমা বেগম থানায় মামলা করেন।

মামলার বিচার শেষে ৩১ আগস্ট নাটোরের জেলা ও দায়রা জজ আদালত ইমদাদুল হক ও নাহিদা বেগমকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন। পরে মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি ইমদাদুল জেল আপিল করেন। কিন্তু পলাতক থাকায় নাহিদা আপিল করেননি।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris