মঙ্গলবার

১৪ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

৩১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ১২৬০০ ফ্ল্যাট নির্মাণের উদ্যোগ রাজশাহীতে ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ রুয়েটের নতুন ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান বিএসএফ’র পোশাকধারী মাদক পাচারকারী রাজশাহীর রেন্টু আটক রাজশাহীতে চাঁদাবাজির অভিযোগে ২১ জন গ্রেফতার দুর্ঘটনায় আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা অনুদান দিচ্ছে সরকার ধরাছোঁয়ার বাইরে স্বর্ণ পাচারচক্রের মুল হোতারা আরডিএ খাঁচা মার্কেটের দেয়ালে গাছের শেকড়ের ফাঁটল, মারাত্মক ঝুঁকিতে ভবন ফাহাদ বায়োলজি থেকে মেডিকেল কলেজে সুযোগ পাওয়া ২৫৯ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধণা প্রদান ১৫ মে থেকে বাজারে আসছে রাজশাহীর আম

ভারতে পুরুষের চেয়ে মহিলা বেশি : সমীক্ষা

Paris
Update : শনিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২১

এফএনএস : ভারতের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পুরুষের সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গেল নারীর সংখ্যা। সম্প্রতি দেশটির জাতীয় পরিবার ও স্বাস্থ্য সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। স্থানীয় সময় গত বুধবার সমীক্ষার প্রতিবেদনে জানা যায়, দেশটিতে বর্তমানে প্রতি এক হাজার পুরুষের বিপরীতে রয়েছে এক হাজার ২০ জন নারী। ২০০৫-২০০৬ সালেও পুরুষ ও নারীর সংখ্যা সমান ছিল। তবে ২০১৫-১৬ বর্ষে এসে এই অনুপাত কমে দাঁড়িয়েছিল ৯৯১: ১০০০ তে। অর্থাৎ, প্রতি এক হাজার পুরুষের বিপরীতে নারীর সংখ্যা ছিল ৯৯১। সমীক্ষায় আরো দেখা যায়, বর্তমানে ভারতে প্রতি এক হাজার পুত্রসন্তানের বিপরীতে কন্যাসন্তানের সংখ্যা ৯২৯।

২০১৫-১৬ সালের সমীক্ষায় এ সংখ্যা ছিল এক হাজার পুত্রসন্তানের বিপরীতে ৯১৯ কন্যাসন্তান। কয়েকটি নির্দিষ্ট রাজ্যের ওপর হওয়া এই সমীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হতেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়, ভারত উন্নত দেশগুলোর দলে নাম লেখাতে চলেছে, এ ফলাফল তারই বহিঃপ্রকাশ। পুরুষের তুলনায় নারীর জনসংখ্যা বেশি হওয়ায় কর্মক্ষেত্রসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়ন ও সুযোগ আরো বৃদ্ধি পাবে বলে জানানো হয়। এদিকে জাতীয় পরিবার ও স্বাস্থ্য সমীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী দেশের ৮৮.৬ শতাংশ শিশুই জন্মগ্রহণ করে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে।

ভারত ধীরে ধীরে সর্বজনীন প্রাতিষ্ঠানিক জন্মগ্রহণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বলেও জানানো হয় প্রতিবেদনে। একই সঙ্গে প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মীদের সাহায্যে প্রসবের পর নবজাতক ও মায়ের মৃত্যুও অনেকাংশেই এড়ানো সম্ভব বলেও জানোনো হয়। ভারতে বর্তমানে ৭৮ শতাংশ মায়েরাই প্রসবের পর স্বাস্থ্যকর্মীদের মাধ্যমে প্রসব-পরবর্তী যত্ন পেয়ে থাকেন। আগে এই হার ছিল ৬২.৪ শতাংশ। প্রসবের পর নবজাতকের পাশাপাশি মায়েরও যত্ন নেয়ায় দেশে প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যুর হার কমানো সম্ভব বলে জানানো হয় বিভিন্ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকেও। এছাড়া প্রসবের পরে এক মাসের মধ্যে শিশু বা মায়ের মৃত্যুর আশঙ্কা বেশি থাকায় প্রসবের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মীদের সাহায্য নিতে পরামর্শ দেয়া হয়েছে প্রতিবেদনে।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris