মঙ্গলবার

১৪ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

৩১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ১২৬০০ ফ্ল্যাট নির্মাণের উদ্যোগ রাজশাহীতে ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ রুয়েটের নতুন ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান বিএসএফ’র পোশাকধারী মাদক পাচারকারী রাজশাহীর রেন্টু আটক রাজশাহীতে চাঁদাবাজির অভিযোগে ২১ জন গ্রেফতার দুর্ঘটনায় আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা অনুদান দিচ্ছে সরকার ধরাছোঁয়ার বাইরে স্বর্ণ পাচারচক্রের মুল হোতারা আরডিএ খাঁচা মার্কেটের দেয়ালে গাছের শেকড়ের ফাঁটল, মারাত্মক ঝুঁকিতে ভবন ফাহাদ বায়োলজি থেকে মেডিকেল কলেজে সুযোগ পাওয়া ২৫৯ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধণা প্রদান ১৫ মে থেকে বাজারে আসছে রাজশাহীর আম

জেরুজালেমে আরও ৩ হাজার বসতি নির্মাণ করবে ইসরায়েল

Paris
Update : শুক্রবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২১

এফএনএস : জেরুজালেমে আরও তিন হাজার বসতি নির্মাণের প্রাথমিক অনুমোদন দিয়েছে দখলদার ইসরায়েল। বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, ফিলিস্তিন বিষয়ক দখলদার ইসরায়েলের কথিত পৌরসভা এই অনুমোদন দিয়েছে। এএফপির খবরে বলা হয়েছে, প্রাথমিকভাবে তিন হাজার বসতি নির্মাণের অনুমোদন দেয়া হলেও শেষ পর্যন্ত ছয় হাজার বসতি নির্মাণ করা হবে। ফিলিস্তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, অধিকৃত ভূখণ্ডকে ইহুদিকরণের অংশ হিসেবে এই বসতি নির্মাণ করা হচ্ছে এবং পরিকল্পিত ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের যে পরিকল্পনা রয়েছে তাতে বর্তমান ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড থেকে বায়তুল মুকাদ্দাস শহরকে পুরোপুরি বিভক্ত করার তৎপরতা চালাচ্ছে তেল আবিব।

১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে ইসরায়েলি সেনারা পূর্ব বায়তুল মুকাদ্দাস শহর দখল করে নেয়। তবে আন্তর্জাতিক সমাজ ইসরায়েলের এই দখলদারিত্বকে স্বীকৃতি দেয়নি। গত মে মাসে পশ্চিম তীরে নতুন করে বসতি নির্মান বন্ধ করতে ইসরায়েলকে অনুরোধ জানিয়েছে ইউরোপের ক্ষমতাধর পাঁচটি দেশ। মূলত ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি সংকটের মূল কেন্দ্র হলো ইহুদি, ইসলাম ও খ্রিস্টান ধর্মের পবিত্র স্থান জেরুজালেম। ১৯৬৭ সালে ছয়দিনের যুদ্ধে ইসরায়েল পূর্ব জেরুজালেম, পশ্চিম তীর ও গাজা উপত্যকা দখল করে নেয়।

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ মনে করে, তাদের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রের রাজধানী হবে পূর্ব জেরুজালেম। বিশ্বের অনেক দেশই মনে করে পশ্চিম তীরসহ অন্যান্য অঞ্চলে ইসরায়েল যে বসতি স্থাপন করেছে তা অবৈধ। পুর্ব জেরুজালেমেও ইসরায়েলের বসতি বৃদ্ধি বিশ্বের অনেক দেশের নেতাদের কাছেই স্বীকৃত নয়। ফিলিস্তিনিরা দীর্ঘদিন ধরেই শহরটিতে ইসরায়েলি-ইহুদিদের উপস্থিতি বাড়ানো, বাড়িঘর ভাঙ্গা, দৈনিক পুলিশি হয়রানি এবং বসতি সম্প্রসারণের লক্ষ্যে তৈরি বেশ কয়েকটি নীতিমালা পরিবর্তনের দাবি করে আসছে।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris