রবিবার

১৯শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
রাজশাহী জেলা পরিষদের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণ কাজের শুভ সূচনা মোহনপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা ইলেকট্রনিক ইমুনাইজেশন রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমের অভিজ্ঞতা বিনিময়ে চসিক পরিদর্শনে রাসিক প্রতিনিধি দল গোদাগাড়ীতে বিদ্যুতের ডিজিটাল প্রিপেইড মিটার প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন রাজশাহীতে আ’লীগ কর্মী নয়নালের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনের দাবি ‘সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশে বাধা নেই’ রক্তস্বল্পতা দূর করবে কচু যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল সম্পর্ক কি একদম তলানিতে কান উৎসবে নজর কাড়লেন অন্তঃসত্ত্বা প্রিয়তি শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকের আমানত কমেছে, ঋণ বাড়ছে, আস্থার সংকট

পাবনায় ইউনিয়ন আ’লীগের বর্ধিত সভার বহরে অস্ত্র, চালক আটক

Paris
Update : রবিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২১

এফএনএস : পাবনার সুজানগরে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভার গাড়ি বহর থেকে দুটি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত শুক্রবার উপজেলার আমিনপুরের রানীনগর ভাটিকয়া বাজারে একটি মাইক্রোবাস থেকে অস্ত্র দুটি উদ্ধার করা হয়। এসময় চালক হাবিবুল্লাহকে (৪০) পুলিশ আটক করেছে। তিনি পাবনা সদর উপজেলার চরতারাপুর ইউনিয়নের কাঁচিপাড়া গ্রামের মৃত আবদুস সালাম সেখের ছেলে। মাইক্রোবাস চালকের উদ্ধৃতি দিয়ে পুলিশ জানায়, গত শুক্রবার সুজানগর উপজেলার রানীনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ছিল।

সুজানগর পৌরসভা থেকে বেশ কয়েকটি গাড়ি নিয়ে নেতাকর্মীরা ওই বর্ধিত সভায় যান। বর্ধিত সভায় যাওয়ার সময় একটি মাইক্রোবাসে কয়েকজন কর্মী সমর্থক নিয়ে যান সুজানগর পৌর কাউন্সিলর জায়েদুল হক জনি (৩৫)। তিনি জনৈক তোফাজ্জল হোসেন তোফার ছেলে। আমিনপুর থানার ওসি মো. রওশন আলী বলেন, উদ্ধার করা একটি শটগান ও অন্যটি ওয়ান শুটারগান। এর মধ্যে একটি লাইসেন্স থাকলেও অপরটি অবৈধ। তিনি আরও বলেন, মালিক ছাড়া অন্য কেউ লাইসেন্স করা অস্ত্র নিয়ে যেতে পারেন না। এটা আইনত অন্যায়। ওই গাড়িতে আর কে কে ছিলেন তা তদন্ত করা হচ্ছে।

মাইক্রোবাস মালিক উজ্জ্বল হোসেন বলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান শাহিনুজ্জামান শাহীনের নামে চারটি গাড়ি ভাড়া দেওয়া হয়েছিল। গাড়ি ভাড়া করে কেউ যদি তার মধ্যে যদি অস্ত্র রেখে দেন সে ক্ষেত্রে চালক কী করার আছে। তাকে অভিযুক্ত করা বা হয়রানি করা ঠিক না। এদিকে গাড়ি ভাড়া নেওয়া সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান শাহিনুজ্জামান শাহীন বলেন, একটি বর্ধিত সভায় অনেক নেতাকর্মী ও গাড়ির বহর থাকে। সেখানে গাড়ির মধ্যে কেউ বৈধ বা অবৈধ কিছু রাখলে সেটা নেতৃবৃন্দের জানার কথা নয়। কে বা কারা অস্ত্র বহন করছিলো সেটি তিনি জানেন না।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris