সোমবার

২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
একাদশে ভর্তি ১৫-২৫ জুলাই ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সিরিজ নিয়ে আশঙ্কা কেটে গেছে বাংলাদেশি টাকা পাচার করতে গিয়ে সিপিএম নেতা গ্রেফতার শিল্প গড়ে উঠুক, বর্জ্য যেন নদীতে না পড়ে : প্রধানমন্ত্রী প্রচার প্রচারণায় ব্যাস্ত পবার চেয়ারম্যান প্রার্থী ওয়াজেদ আলী খান রাজশাহীতে এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ ধান উৎপাদন নাবিল গ্রুপ প্রেজেন্টস ৮ম আর ইউ সি সি জব ফেয়ার অনুষ্ঠিত স্বাচিপ রাজশাহী, নবাবগঞ্জ, নাটোর ও নওগাঁ জেলার সম্মেলন অনুষ্ঠিত রাজশাহী জেলা পরিষদের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণ কাজের শুভ সূচনা মোহনপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

রাজশাহী রেল স্টেশন ও বাসস্ট্যান্ডে স্বাস্থ্যবিধি অমান্যতার বিষয় লক্ষনীয়!

Paris
Update : বৃহস্পতিবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২১

স্টাফ রিপোর্টার : পূর্বের চাইতে বর্তমানে করোনাভাইরাসের আক্রান্তের হার কমলেও ঝুঁকি ও সংক্রমণের বিষয়টি কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। আর সেই ঝুঁকির প্রধান কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাস্ক না পরা ও নিয়মনীতি অমান্য করে স্বাস্থ্যবিধিকে বাইপাস করে চলা। অর্থ্যাৎ, সরকারে বেঁধে দেওয়া সুনির্দিষ্ট নিয়মাবলী আর শিষ্টাচার অমান্য করে দেদাড়ছে চলাফেরা করলে যে কোন সময়ের করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পেতে পারে। বেশ কয়েক দফায় দেশজুড়ে লকডাউন কার্যক্রম পরিচালিত হওয়ার প্রেক্ষিতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যু হারের বিষয়টি অনেকটাই লাগামের মধ্যে চলে আসলেও টিকা (ভ্যাকসিন) দেবার পর হঠাৎ করেই কেনো যানি সাধারণ মানুষের মাঝে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হবার ভয়ভীতি অনেকটাই অলক্ষ্যনীয়।

বাসস্ট্যান্ড, রেলওয়ে স্টেশন, অটো কিংবা সিএনজি স্ট্যান্ড ছাড়াও আন্তঃজেলা টিকেট কাউন্টার ও বাসগুলোতে লক্ষ্য করা গেছে মাস্ক না পরার পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করে চলার প্রবণতা। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষও যেনো হাল ছেড়ে দিয়েছে লাগাম টেনে ধরার বিষয়টির ক্ষেত্রে। গতকাল বেলা এগারোটায় রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনের টিকেট কাউন্টারে গিয়ে দেখা গেছে আন্তঃনগর ট্রেনের কাউন্টারগুলোর সামনে বড়বড় অক্ষরে লিখা আছে ‘নো মাস্ক নো সার্ভিস’। অথচ সেই নিয়মনীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অধিকাংশ যাত্রীই মাস্কবিহীন ক্রয় করছেন যার যার গন্তব্যস্থানের টিকেট। যারা মাস্ক ব্যবহার করছেন তারাও যেনো নামমাত্র ব্যবহার বিধির মধ্যেই আবদ্ধ।

কারো মুখের নিচে কারো বা ব্যবহৃত মাস্কটি থুতনির নিচে। আবার ওভার স্মাট ব্যক্তিরা তো মুখের মাস্কটি শার্টের পকেটে যত্নসহকারে রেখে দিয়েছেন। সেখানে কর্তব্যরত রেলওয়ে পুলিশ ও জিআরপি থানার দায়িত্বরত সদস্যরা থাকলেও বিষয়গুলো তারা দেখেও না দেখার মতোই চালিয়ে যাচ্ছেন নিজেদের কর্তব্য। রেলওয়ে স্টেশনের কাউন্টারের মতো নগরীর ঢাকা ও আন্তঃজেলা বাস কাউন্টারেও একই অবস্থা। সেখানেও দেদাড়ছে মাস্কবিহীন যাত্রীদের টিকেট কেনার লাইন লক্ষ্য করা গেছে।

এছাড়াও ইজিবাইক ও সিএনজিগুলোতেও প্রায় একই অবস্থা লক্ষ্যনীয়। নগরীর বিপনী বিতান ও শোরুমগুলোতে অনেক সময় একই অবস্থা বিরাজ করছে। বিষয়গুলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুনজরে না আসলে করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধি পেতে পারে যেকোনে সময় বলে মন্তব্য নগরীর সচেতন মহলের। এবিষয়ে কেউ কেউ মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন, করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন নেবার পর থেকেই এমন ধরনের খামখেয়ালীপনা আর স্বাস্থ্যবিধি অমান্যতার প্রবণতা লক্ষ্যনীয়।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris