মঙ্গলবার

১৪ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

৩১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
কলেজে ভর্তি অনলাইনে আবেদন শুরু ২৬ মে, ফাঁকা থাকবে ৮ লাখের বেশি আসন সারাদেশে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ১২৬০০ ফ্ল্যাট নির্মাণের উদ্যোগ রাজশাহীতে ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ রুয়েটের নতুন ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান বিএসএফ’র পোশাকধারী মাদক পাচারকারী রাজশাহীর রেন্টু আটক রাজশাহীতে চাঁদাবাজির অভিযোগে ২১ জন গ্রেফতার দুর্ঘটনায় আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা অনুদান দিচ্ছে সরকার ধরাছোঁয়ার বাইরে স্বর্ণ পাচারচক্রের মুল হোতারা আরডিএ খাঁচা মার্কেটের দেয়ালে গাছের শেকড়ের ফাঁটল, মারাত্মক ঝুঁকিতে ভবন ফাহাদ বায়োলজি থেকে মেডিকেল কলেজে সুযোগ পাওয়া ২৫৯ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধণা প্রদান

হ্যারি-মেগানের ঘরে আসছে ২য় সন্তান

Paris
Update : মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

এফএনএস : নতুন সদস্য আসছে ব্রিটেনের প্রয়াত প্রিন্সেস ডায়ানার ছোট ছেলে প্রিন্স হ্যারির পরিবারে। মা হতে চলেছেন ডাচেস অফ সাসেক্স মেগান। ২০১৯ সালের ৬ মে প্রথম মা হন মেগান। তাদের ছেলে আর্চির বয়স এখন ১৯ মাস। হ্যারি ও মেগানের একজন মুখপাত্র রোববার জানিয়েছেন, খুব শিগগিরই আর্চির ভাই বা বোন হতে চলেছে। মা হচ্ছেন ৩৯ বছর বয়সী মেগান। খবর বিবিসির। ২০১৮ সালে প্রিন্স হ্যারির সঙ্গে বিয়ে হয় মেগানের। নিজের চেয়ে তিন বছরের বড় মার্কিন অভিনেত্রী মেগান মার্কেলকে বিয়ের পর থেকে প্রিন্স হ্যারিকে নিয়ে আলোচনা ভিন্ন রূপ নেয়। কিছু দিন রাজপ্রাসাদে থাকার পর হ্যারির বড় ভাই প্রিন্স উইলিয়াম ও তার স্ত্রী ডাচেস অব ক্যামব্রিজ কেট মিডলটনের সঙ্গে দ্বন্দ্বের খবর রটে।

ছোট ভাই হ্যারির স্ত্রী মেগানের প্রতি উইলিয়াম ও কেটের অবজ্ঞামূলক আচরণের কথা প্রকাশ পায়। তারপর হঠাৎ রাজপরিবারের সিনিয়র রয়্যালের দায়িত্ব ছাড়ার ঘোষণা দেন হ্যারি-মেগান। তবে তারা রানীর প্রতি দায়িত্ব পালন করে যাবেন বলে ঘোষণা দেন। কিন্তু রাজপরিবারের নিয়ম অনুযায়ী, এটি সম্ভব না হওয়ায় রানী তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। ফলে রাজপরিবার ছেড়ে আমেরিকায় আবাস গড়েন হ্যারি-মেগান। ২০২০ সালের প্রথম দিকে ব্রিটিশ রাজপ্রাসাদ ছাড়েন এই দম্পতি। সারা বিশ্বকে নাড়া দিয়েছিল তাদের এই বেরিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত। রাজপরিবার ছেড়ে তারা প্রথমে কানাডায় যান। তারপর যান লস এঞ্জেলসে। রাজপরিবার ছেড়ে বেরিয়ে আসার সময়ই তারা জানিয়েছিলেন, তারা আর্থিকভাবে স্বনির্ভর হতে চান এবং যুক্তরাজ্যের মানুষের করের পয়সা আর নেবেন না।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris