মঙ্গলবার

১৪ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

৩১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ১২৬০০ ফ্ল্যাট নির্মাণের উদ্যোগ রাজশাহীতে ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ রুয়েটের নতুন ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান বিএসএফ’র পোশাকধারী মাদক পাচারকারী রাজশাহীর রেন্টু আটক রাজশাহীতে চাঁদাবাজির অভিযোগে ২১ জন গ্রেফতার দুর্ঘটনায় আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা অনুদান দিচ্ছে সরকার ধরাছোঁয়ার বাইরে স্বর্ণ পাচারচক্রের মুল হোতারা আরডিএ খাঁচা মার্কেটের দেয়ালে গাছের শেকড়ের ফাঁটল, মারাত্মক ঝুঁকিতে ভবন ফাহাদ বায়োলজি থেকে মেডিকেল কলেজে সুযোগ পাওয়া ২৫৯ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধণা প্রদান ১৫ মে থেকে বাজারে আসছে রাজশাহীর আম

মিয়ানমারের প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে জল কামান ব্যবহার

Paris
Update : বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

এফএনএস : মিয়ানমারের রাজধানী নেপিডোতে দ্বিতীয় দিনের মতো প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে জল কামান ব্যবহার করেছে পুলিশ। চার জনের বেশি জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা দেওযা হলেও সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা দখলের প্রতিবাদে মঙ্গলবারও রাজধানীতে বিক্ষোভ করছিল তারা। ফেইসবুকে পোস্ট করা ভিডিও ফুটেজের বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, পুলিশ প্রতিবাদকারীদের চলে যেতে বললেও তারা প্রত্যাখ্যান করে, এরপরই তাদের ওপর জল কামান থেকে পানি ছোঁড়া হয়। এর আগের দিন সোমবারও নেপিডোতে বিক্ষোভরত প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে জলকামান ব্যবহার করেছিল পুলিশ। ওই দিন শহরটিতে জড়ো হওয়া কয়েক হাজার প্রতিবাদকারীদের একটি দলের ওপর কিছু সময়ের জন্য তীব্র গতিতে জল কামান থেকে পানি ছোঁড়া হয়।

পানির ধাক্কায় কিছু বিক্ষোভকারী মাটিতে ছিটকে পড়ে আহত হন। প্রতিবাদকারীরা আবেদন জানানোর পর পুলিশ জল কামান ব্যবহার বন্ধ করে, তবে তখনও বিক্ষোভ অব্যাহত ছিল। ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী দেশটির নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে। ক্ষমতাসীন দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসির (এনএলডি) নেত্রী অং সান সু চি ও অন্যান্য শীর্ষ নেতাদের গ্রেপ্তার করে মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক সংস্কারের পথ রুদ্ধ করে দেয়। তারপর থেকে সামরিক অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে বিক্ষিপ্ত কিছু প্রতিবাদ হলেও শনিবার থেকে সোমবার পর্যন্ত টানা তিন দিন ধরে দেশজুড়ে জান্তা বিরোধী বিক্ষোভ হয়েছে।

এর মধ্যে রোববার সামরিক অভ্যুত্থান বিরোধী সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ হয়েছে। সোমবার বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গনের প্রতিবাদ মিছিলে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গেরুয়া পোশাক পরা বৌদ্ধ ভিক্ষুরাও যোগ দেন। এরপর ওই দিন রাতে বড় সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা, রাত্রিকালীন কারফিউ জারি ও বিভিন্ন সড়ক বন্ধ করার নির্দেশ জারি করে সামরিক জান্তা। কিন্তু তারপরও অভ্যুত্থান বিরোধী অহিংস পদক্ষেপ চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছেন প্রতিবাদকারীরা।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris