শনিবার

১৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
মোহনপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা ইলেকট্রনিক ইমুনাইজেশন রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমের অভিজ্ঞতা বিনিময়ে চসিক পরিদর্শনে রাসিক প্রতিনিধি দল গোদাগাড়ীতে বিদ্যুতের ডিজিটাল প্রিপেইড মিটার প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন রাজশাহীতে আ’লীগ কর্মী নয়নালের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনের দাবি রাজশাহী কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার করবে জেলা পরিষদ ‘সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশে বাধা নেই’ রক্তস্বল্পতা দূর করবে কচু যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল সম্পর্ক কি একদম তলানিতে কান উৎসবে নজর কাড়লেন অন্তঃসত্ত্বা প্রিয়তি শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকের আমানত কমেছে, ঋণ বাড়ছে, আস্থার সংকট

মানসিক রোগে আক্রান্ত হতে পারেন কোহলি ও রোহিতরা

Paris
Update : রবিবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২১

এফএনএস : করোনাভাইরাস বিদায় না হতেই বিশ্বজুড়ে শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট। জৈব সুরক্ষা বলয়ে বন্দি ক্রিকেটাররা দর্শকবিহীন স্টেডিয়ামে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এমতাবস্থায় মারাত্মক আশঙ্কার কথা মনে করিয়ে দিলেন ভারতীয় দলের সাবেক মনোবিদ ও কন্ডিশনিং কোচ প্যাডি আপ্টন। তার মতে, জৈব বলয়ের মধ্যে বেশিদিন থাকলে বিরাট কোহলি-রোহিত শর্মারা মানসিক রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। কারণ সেখানে তারা বন্দি অবস্থায় থাকেন এবং পরিবারের কেউ থাকে না। জৈব বলয়ে দীর্ঘ সময় কাটানোর জন্য ক্রীড়াবিদরা হাঁপিয়ে উঠছেন। সদ্য সমাপ্ত অস্ট্রেলিয়া সফরে বিরাট কোহলি, আজিঙ্কা রাহানেরা এই নিয়ে প্রশ্নও তুলেছিলেন। আপ্টন বলেছেন, ‘জৈব বলয়ের মধ্যে থাকার সময় খেলোয়াড়রা কী কী সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে, সেটা নিয়ে যথেষ্ট মাথা ঘামানো হচ্ছে না।

ফলে কেউ যদি বলয়ের মধ্যে মাসের পর মাস থাকার জন্য মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়, তাহলে তাদের চিকিৎসার জন্য সঠিক ওষুধ দেওয়া বেশ কঠিন হয়ে যাবে।’ এই যে দিনের পর দিন সিরিজের পর সিরিজ হোটেলে বন্দি থাকা সহজ কোনো বিষয় নয়। এ ছাড়া পরিবারের সংস্পর্শে আসারও সুযোগ নেই। এ প্রসঙ্গে আপ্টন বলেন, ‘হোটেল থেকে মাঠ, মাঠ থেকে হোটেল, এটাই তো নতুন পৃথিবী। খেলোয়াড়দের এটার সঙ্গে মানিয়ে নিতে অনেকটা সময় লাগবে। মাসের পর মাস বহির্জগৎ থেকেও সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন থাকার জন্য তাদের মনে বিরক্তি আসা খুবই স্বাভাবিক। এরপর খেলোয়াড়রা মাঠে নেমে ভালো খেলতে না পারলে সমস্যাটা আরও বড় হয়ে যায়। এখন এসব ভাবার সময় হয়েছে।’


আরোও অন্যান্য খবর
Paris