শুক্রবার

১৮ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

৫ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় নেই ভারতীয় কেউ, আছেন বাংলাদেশের ড. ইউনূস ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ত্বের শক্ত প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা নাচোলে সাংবাদিক শিশিরের ইন্তেকাল গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলেছে বাংলাদেশ আদালতে সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসাকে স্বামী দাবি করলেন মডেল মেঘনা রাজশাহীতে মেয়েকে ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় প্রাণ হারাতে হলো পিতাকে রাজশাহীতে কলেজ ছাত্রীর নগ্ন ছবি প্রস্ততকারী মুন্না পুঠিয়া থেকে গ্রেফতার পত্নীতলায় ভূমি অফিসের দুর্নীতির প্রতিকার চেয়ে দুদক ও ডিসিকে অভিযোগ রাজশাহীতে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি কে সংবর্ধনা দেশের কম দরিদ্র বিবেচনায় রাজশাহী বিভাগ তৃতীয়তম

রোহিঙ্গা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব

Paris
Update : শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫

কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করছেন বাংলাদেশ সফররত জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। শুক্রবার (১৪ মার্চ) দুপুরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস কক্সবাজারে পৌঁছান। জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে সরাসরি উখিয়ায় যান। দুপুর ২টায় সেখানে পৌঁছে তিনি ইউনিসেফ পরিচালিত ফেন্সি লার্নিং সেন্টারে অধ্যয়নরত রোহিঙ্গা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। গতকাল শুক্রবার বিকালে উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে তিনি জানান, মিয়ানমার থেকে বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী তাদের নিজ দেশে ফিরে যেতে চায়। এজন্য মিয়ানমারে শান্তি পুনপ্রতিষ্ঠার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করে আমি দুটি স্পষ্ট বার্তা পেয়েছি। প্রথমত, আশ্রিত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অবশ্যই মিয়ানমারে শান্তি পুনপ্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করতে হবে এবং রোহিঙ্গাদের অধিকার নিশ্চিত করে কোন ধরনের বৈষম্যের শিকার তারা যেন না হয় সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, দ্বিতীয়ত, রোহিঙ্গারা আরও ভালো পরিবেশ চায় ক্যাম্পে। দুর্ভাগ্যবশত যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য অনেক দেশ সম্প্রতি নাটকীয়ভাবে মানবিক সহায়তা কমিয়ে দিয়েছে। এই কারণে আমাদের মানবিক সহায়তার মধ্যে খাবারের রেশন কমাতে হয়েছে। আমি প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, আমি আমার জায়গা থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। যত দেশ সম্ভব আমি কথা বলবো, যাতে করে ফান্ড পাওয়া যায় এবং এর থেকে আরও খারাপ পরিস্থিতি না আসে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রোহিঙ্গাদের ভুলে যাবে, এমনটি প্রত্যাশা করেন না উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ে জোরালো আওয়াজ তুলবো। কারণ সম্মানের সঙ্গে এখানে বসবাসের জন্য এই সম্প্রদায়ের মানবিক সহায়তা অত্যন্ত জরুরি।-এফএনএস


আরোও অন্যান্য খবর
Paris