শুক্রবার

১৮ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

৫ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় নেই ভারতীয় কেউ, আছেন বাংলাদেশের ড. ইউনূস ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ত্বের শক্ত প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা নাচোলে সাংবাদিক শিশিরের ইন্তেকাল গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলেছে বাংলাদেশ আদালতে সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসাকে স্বামী দাবি করলেন মডেল মেঘনা রাজশাহীতে মেয়েকে ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় প্রাণ হারাতে হলো পিতাকে রাজশাহীতে কলেজ ছাত্রীর নগ্ন ছবি প্রস্ততকারী মুন্না পুঠিয়া থেকে গ্রেফতার পত্নীতলায় ভূমি অফিসের দুর্নীতির প্রতিকার চেয়ে দুদক ও ডিসিকে অভিযোগ রাজশাহীতে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি কে সংবর্ধনা দেশের কম দরিদ্র বিবেচনায় রাজশাহী বিভাগ তৃতীয়তম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা ১০ গ্রেডে ২য় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদা পাবেন

Paris
Update : বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

সারাদেশের সরকারি সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রায় ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক ১০ গ্রেডে ২য় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদা পাবেন বলে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। আদালতে শিক্ষকদের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন। এরআগে ২০১৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন ১০ম গ্রেডসহ গেজেটেড পদমর্যাদা দিতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও প্রশিক্ষণবিহীন উভয় প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেড পদমর্যাদা ২০১৪ সালের ৯ মার্চ থেকে আদেশ কার্যকর করতে বলা হয়। এ বিষয়ে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি খিজির আহমেদ চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। ওই সময়ে আইনজীবী সালাউদ্দিন দোলন সাংবাদিকদের বলেছিলেন, বর্তমানে প্রধান শিক্ষক পদটি দ্বিতীয় শ্রেণির হলেও তারা বেতন পান ১১ ও ১২তম গ্রেডে। অথচ দ্বিতীয় শ্রেণির অন্য সব চাকরিজীবী দশম গ্রেডে বেতন পান। নন-ক্যাডার দ্বিতীয় শ্রেণির পদে অন্যান্য মন্ত্রণালয় বা বিভাগে দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তারা জাতীয় বেতন কাঠামোর দশম স্কেলে বেতন পান। ফলে সরকারি প্রধান শিক্ষকদের মর্যাদা দিলেও তাদের প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। ২০১৪ সালের ৯ মার্চ তৎকালীন সরকার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত করার ঘোষণা দেন। ওই দিনই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করলেও পরে মন্ত্রণালয় প্রশিক্ষিত প্রধান শিক্ষকদের জন্য ১১তম ও অপ্রশিক্ষিত প্রধান শিক্ষকদের জন্য ১২তম গ্রেডে বেতন নির্ধারণ করে। এ নিয়ে বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতিসহ প্রধান শিক্ষকদের বিভিন্ন সংগঠন আন্দোলন করে আসছিল। পরে ১১তম ও ১২তম গ্রেড নির্ধারণের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে গত বছরের ৪ মার্চ হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতির সভাপতি রিয়াজ পারভেজসহ সংক্ষুব্ধ ৪৫ শিক্ষক।-এফএনএস


আরোও অন্যান্য খবর
Paris