বুধবার

১৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

৩রা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
বিচারকের অভাবে কাটছে না লাখ লাখ মামলার জট পবার ইউএনওকে ইউপি চেয়ারম্যানদের ফুলেল শুভেচ্ছা নওগাঁর এক ভূমি সহকারী কর্মকর্তা গড়েছেন কয়েক কোটির টাকার সম্পদ চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ ও অবসরের ৬৫ বছর বিবেচনার অনুরোধ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নেলসন ম্যান্ডেলা পিস এ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তিতে মনোনীত হয়েছেন সাংবাদিক শিশির বাংলাদেশকে বাড়তি ২ বিলিয়ন ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিলো বিশ্বব্যাংক ক্ষমতাপালা বদলের জন্য গণঅভ্যুত্থানে আসেনি : আসিফ দশবছর এমপি গিরিতে’ই ৫০০ কোটি টাকার মালিক সাবেক প্রতিমন্ত্রী দারা! শোভাযাত্রায় রাজশাহী বিভাগীয় সমাবেশ বিএনপি’র আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

রেমিট্যান্স প্রবাহ হু হু করে বাড়ছে

Paris
Update : বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৪

সদ্য বিদায়ী সরকারের প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করে বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানো একপ্রকার বন্ধ রেখেছিলেন প্রবাসীরা। এতে হঠাৎ কমে যায় রেমিট্যান্সের গতিপ্রবাহ। রেমিট্যান্স আসা থমকে যায়। তবে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর রেমিট্যান্স প্রবাহ আবার হু হু করে বাড়তে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় চলতি আগস্ট মাসের প্রথম ২৮ দিনে দেশে বৈধপথে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৭ কোটি (২ দশমিক ০৭ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে) যার পরিমাণ ২৪ হাজার ৮০০ কোটি টাকার বেশি। গতকাল বৃহহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, আগস্টের প্রথম ২৮ দিনে দেশে বৈধপথে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৭ কোটি (২ দশমিক ০৭ বিলিয়ন) ডলার। যা আগের বছরের (আগস্ট-২০২৩) একই সময়ের চেয়ে ৬৪ কোটি ডলার বেশি। গত বছরের আগস্ট মাসের প্রথম ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৪৩ কোটি ডলার। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এপ্রিল মাস থেকে টানা তিন মাস দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এলেও জুলাই মাসে তা কমে যায় এবং দুই বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে আসে। তিনি বলেন, এখন প্রবাসীরা বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠাতে উৎসাহিত হচ্ছেন। তাদের সচেতন করা হচ্ছে। আগামীতে আরও বেশি পরিমাণ বৈধপথে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন এ কর্মকর্তা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে ১৯০ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স আসে। এ ছাড়া জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ মার্কিন ডলার। তার আগের মে মাসে আসে ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। এ ছাড়া এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ, মার্চে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ, ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ এবং জানুয়ারিতে ২১১ কোটি ৩১ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা। অন্যদিকে, গত ৩১ জুলাই আন্তর্জাতিক মানদণ্ড (বিপিএম৬) অনুযায়ী দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ২০ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলার। ২১ আগস্টে এসেও তা একই অবস্থায় থাকে। তবে ২৮ আগস্ট তা কিছুটা বেড়ে ২০ দশমিক ৫৯ বিলিয়নে দাঁড়ায়। আর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিজস্ব হিসাব পদ্ধতি অনুযায়ী, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ২৫ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর রিজার্ভ নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করে জানান, দেশের রিজার্ভ এখন কমবে না।-এফএনএস


আরোও অন্যান্য খবর
Paris