শনিবার

১৫ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

১লা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
বাগমারার সেই প্রতিবন্ধী পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা কামাল সংক্ষিপ্ত সংস্কার হলে নির্বাচন ডিসেম্বরে, বৃহত্তর হলে আগামী জুনে : ড. ইউনূস রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক সহায়তা কমে যাওয়া উদ্বেগের : গুতেরেস রোহিঙ্গা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা ১০ গ্রেডে ২য় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদা পাবেন ধর্ষণের শিকার সেই শিশুটি আর নেই সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক ও তার স্ত্রীসহ ৪ জনের নামে মামলা ১ লাখ রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করবেন প্রধান উপদেষ্টা-জাতিসংঘ মহাসচিব লালপুরে রাণীক্ষেত রোগে আক্রান্ত হয়ে ৫ হাজার কোয়েল পাখির মৃত্যু রাজশাহী নগরীতে অটোরিকশায় যৌনহয়রানি, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

পাপুয়া নিউগিনিতে বন্দুক হামলায় ৬৪ জন নিহত

Paris
Update : সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

পাপুয়া নিউগিনির প্রত্যন্ত অঞ্চলে আতর্কিত হামলায় অন্তত ৬৪ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও অনেকে। গত রোববার ঘটনাটি ঘটেছে। সপ্তাহান্তে এনগা প্রদেশে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বিরোধের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে তারা নিহত হন বলে জানিয়েছেন জাতীয় পুলিশের একজন মুখপাত্র। পার্বত্য অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরে সহিংসতা চলে আসছে। কিন্তু মনে করা হচ্ছে এই হত্যাকাণ্ডগুলো এত বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভয়াবহ। এই সহিংসতাকে আরও বেশি মারাত্মক করে তুলেছে অবৈধ অস্ত্রের আগমন। আর তা উস্কে দিয়েছে একটি সহিংসতা চক্রকে। রাজধানী পোর্ট মোর্সবি থেকে ৬০০ কিলোমিটার দূরে ওয়াবাগ শহরের কাছে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ মরদেহগুলো সংগ্রহ করতে শুরু করেছে। রয়্যাল পাপুয়া নিউ গিনি কনস্টাবুলারি ভারপ্রাপ্ত সুপারিনটেনডেন্ট জর্জ ককাস বলেছেন, ‘আমার এনগাতে দেখা সহিংসতাগুলোর মধ্যে এটাই সবচেয়ে বেশি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা। হয়তো সম্পূর্ণ পার্বত্য অঞ্চলে এটাই সবচেয়ে বড় সহিংসতা।’ ঘটনাস্থলের গ্রাফিক্স ভিডিও এবং ছবি পেয়েছে পুলিশ।-এফএনএস

যাতে দেখা যাচ্ছে মরদেহগুলোকে ট্রাকে তুলা হচ্ছে। জমি এবং সম্পদ বণ্টন নিয়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের সংঘাত দিন দিন বেড়েই চলেছে এনগাতে। এর ফলে গত বছরের জুলাইয়ে সেখানে তিন মাসের লকডাউন দেওয়া হয়েছিল। সেসময় কারফিউ জারি করা হয় এবং ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞাও দেওয়া হয়েছিল। গত আগস্টে তিন ব্যক্তির মৃতদেহের ভিডিও অনলাইনে ছড়িয়ে পড়লে এই সহিংসতা আন্তর্জাতিক শিরোনামে চলে আসে। আতর্কিত হামলার পূর্বে লড়াইয়ের লক্ষণ দেখা যাচ্ছিল বলে জানান গভর্নর পিটার ইপাটাস। তিনি আরও বলেন, ‘সাম্প্রতিক উত্তেজনা বৃদ্ধিতে ১৭ টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী জড়িত আছে। তাই শান্তি রক্ষার দায়িত্ব এখন নিরাপত্তা বাহিনীর। প্রাদেশিক দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা জানতাম এই সংঘাত হবে। তাই আমরা নিরাপত্তাবাহিনীকে গত সপ্তাহে সতর্ক করেছিলাম। তারা যথাযথ পদক্ষেপ নিয়েছিল যাতে এমনটা না ঘটে।’ গত মাসে বড় ধরনের দাঙ্গা এবং লুটপাটের ঘটনায় অন্তত ১৫ জন নিহত হয়েছিল। পরপর এতোগুলো সহিংসতার ঘটনার পর দেশটিতে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। সূত্র : বিবিসি

 


আরোও অন্যান্য খবর
Paris