রবিবার

১লা অক্টোবর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ

১৬ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

Norway

জো বাইডেনের আমন্ত্রণে আজ নিউইয়র্কে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

Reporter Name
Update : রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

এফএনএস

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে যোগ দিতে আজ রোববার যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে তাকে বহনকারী বিমানের বিশেষ ফ্লাইট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করবে। তার সঙ্গে থাকবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রধানমন্ত্রীকে ১৯ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। সেখানে প্রধানমন্ত্রীর যোগ দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ২২ সেপ্টেম্বর সাধারণ বিতর্ক পর্বে বাংলাদেশের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য দিতে পারেন। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী এবং শ্রীলংকার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে অংশ নিতে পারেন, যার মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে এসব দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরো জোরদার হবে বলে আশা প্রকাশ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। জাতিসংঘের ৭৮তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর অংশগ্রহণের লক্ষ্যে সফরসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান মন্ত্রী। সংবাদ সম্মেলনে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনের উচ্চ পর্যায়ের বিতর্ক পর্ব শুরু হতে যাচ্ছে। এ অধিবেশনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দল ১৭ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে পৌঁছবেন। আমিও প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে অংশগ্রহণ করব বলে আশাবাদ ব্যক্ত করছি। এ ছাড়া স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক, প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ¦ালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে নিউইয়র্কে যাবেন। জো বাইডেন আয়োজিত অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে যোগদানের সম্ভাবনা রয়েছে, নিশ্চিত নয় কেন- সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তারা আমাদের দাওয়াত দিয়েছে। সেখানে অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রীর স্বাস্থ্য ঠিক থাকলে যোগ দেবেন। স্বাভাবিকভাবে তিনি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন, তবে তা নির্ভর করছে, কারণ ওখানে লম্বা লাইন করতে হয়। এটা এত সহজ নয়। সরকারপ্রধানের প্রোগ্রামগুলো শেষ সময়ে আমরা চূড়ান্ত করি। জো বাইডেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা সেটার জন্য অনুরোধ করিনি। প্রধানমন্ত্রীর সফরে ব্যবহৃত বিমান ও সফরসঙ্গী প্রসঙ্গে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী তো যাচ্ছেন ঢাকা টু লন্ডন বিমানে। অন্য কোনো এয়ারলাইনস না, কমার্শিয়াল এয়ারলাইনসে যাবেন। সফরসঙ্গীর সংখ্যা ইদানীং খুব কমে গেছে সরকারের কৃচ্ছ্রসাধনের জন্য। যারা ব্যবসায়ী তারা নিজের পয়সায় যাবেন। এবার ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা যাচ্ছেনই না। সংখ্যাটা খুব কম হবে। সরকারি কর্মকর্তা কয়জন এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি ঠিক সংখ্যাটি জানি না। সফর চলাকালীন জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক বা আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থার প্রধানরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে পারেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এ ক্ষেত্রে জাতিসংঘ মহাসচিব, জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার, মহাসচিবের গণহত্যাবিষয়ক উপদেষ্টা, সদ্য নির্বাচিত আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার মহাপরিচালক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক এবং ইন্টারন্যাশনাল অ্যাটমিক এনার্জি এজেন্সির মহাপরিচালকের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে পারেন বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিভিন্ন উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নেয়ার পাশাপাশি আমিও টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট, জলবায়ু পরিবর্তন, ওআইসি, ন্যাম, বিমসটেক, জি৭৭ বিষয়ক বিভিন্ন উচ্চ পর্যায়ের সভায় অংশগ্রহণ করার আশাবাদ ব্যক্ত করছি। এ ছাড়া হাঙ্গেরি ও কাজাখস্তানের সঙ্গে কয়েকটি চুক্তি অথবা সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করার কথা রয়েছে। সফরকালে আমি কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং অন্য মন্ত্রীদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সভায় মিলিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে লিথুয়ানিয়া, সিয়েরা লিওন, সিঙ্গাপুর ও চেক প্রজাতন্ত্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং নেদারল্যান্ডসের বৈদেশিক বাণিজ্য এবং উন্নয়ন সহযোগিতাবিষয়ক মন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সভার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন মন্ত্রী। এ বছর সাধারণ বিতর্কের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘রিবিল্ডিং ট্রাস্ট অ্যান্ড রিইগনাইটিং গ্লোবাল সলিডারিটি: অ্যাকসিলারেটিং অ্যাকশন অন দ্য ২০৩০ এজেন্ডা অ্যান্ড ইটস সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস টুওয়ার্ডস পিস, প্রসপারিটি, প্রগ্রেস অ্যান্ড সাসটেইনিবিলিটি ফর অফ’। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে বিশ্বাস পুনর্গঠন এবং বিশ্বব্যাপী সংহতি পুনরুজ্জীবিত করার বিষয় এবারের অধিবেশনে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হবে। বৈশ্বিক শান্তি, সমৃদ্ধি, অগ্রগতি এবং একটি টেকসই ভবিষ্যতের জন্য সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে ২০৩০ এজেন্ডা এবং এর টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জনসংক্রান্ত আলোচনাও এবারের অধিবেশনে বিশেষ প্রাধান্য পাবে। তিনি বলেন, অন্যান্য বছরের মতো এবারো প্রধানমন্ত্রী সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান করে ২২ সেপ্টেম্বর সাধারণ বিতর্ক পর্বে বাংলাদেশের পক্ষে বক্তব্য দেবেন। তিনি তার বক্তব্যে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা, অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং স্বাস্থ্য খাতে সাফল্য ইত্যাদি বিষয়ের ওপর আলোকপাত করবেন। পাশাপাশি, বিশ্ব শান্তি, নিরাপত্তা, নিরাপদ অভিবাসন, বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিক সংকট, জলবায়ু ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা সম্পর্কিত বিষয়গুলো তার বক্তব্যে উঠে আসবে। পাশাপাশি প্রতি বছরের মতো এ বছরও সাধারণ বিতর্ক পর্ব চলাকালীন বেশকিছু উচ্চ পর্যায়ের সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যেখানে প্রধানমন্ত্রী অংশগ্রহণ করতে পারেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, কভিড-১৯ অতিমারীর কারণে বিশ্বব্যাপী দেশগুলোর টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জনে যে অগ্রযাত্রা, তা অনেকাংশেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ক্ষতি কাটিয়ে উঠে সম্মিলিতভাবে টেকসই বিনির্মাণ এবং সবার জন্য একটি সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ নিশ্চিতকল্পে এবারের আয়োজনে বেশকিছু উচ্চ পর্যায়ের সভা আয়োজন করা হয়েছে, যেমন ‘এসডিজি সামিট ২০২৩’, ‘থট ফর ফুড- কোলাবরেটিং ফর ফুড সাপ্লাই চেইন ইনোভেশন টু অ্যাকসিলারেট দ্য এসডিজি’ শীর্ষক সভা, ‘টুওয়ার্ডস এ ফেয়ার ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্সিয়াল আর্কিটেকচার’ শীর্ষক উচ্চ পর্যায়ের গোলটেবিল, ডিবেট অন ফাইন্যান্সিং ফর ডেভেলপমেন্ট (এফএফডি), যেখানে প্রধানমন্ত্রী অংশগ্রহণ করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তনসংক্রান্ত উচ্চ পর্যায়ের সভা, যেমন জাতিসংঘ মহাসচিবের আমন্ত্রণে ‘ক্লাইমেট অ্যাম্বিশন সামিট’, ‘হাই-লেভেল ব্রেকফাস্ট অন ক্লাইমেট মবিলিটি’সহ আরো কিছু সভায় অংশগ্রহণ করবেন বলে আশা করা যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকির সম্মুখীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশের জন্য এসব সভা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এসব সভায় প্রধানমন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরবেন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি নিরসনে সম্মিলিত বৈশ্বিক উদ্যোগের আহ্বান জানাবেন। রোহিঙ্গা সমস্যার ষষ্ঠ বছরে পদার্পণ করেছি কিন্তু এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় এবং বহুপক্ষীয়ভাবে গৃহীত পদক্ষেপ আশানুরূপ কোনো সমাধান দিতে পারেনি উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের জন্য রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন অগ্রাধিকার পাবে। এ বক্তব্যই আবারো বিশ্ববাসীর কাছে পৌঁছে দিতে ‘হাই লেভেল সাইড ইভেন্ট অন রোহিঙ্গা ক্রাইসিস’ শীর্ষক সাইড ইভেন্ট আয়োজন করা হবে, যেখানে প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য দিতে পারেন। ইভেন্টগুলোর সহআয়োজক: কানাডা, গাম্বিয়া, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব, মালয়েশিয়া ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন। এ বছর স্বাস্থ্যবিষয়ক কয়েকটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ অব কমিউনিটি ক্লিনিকস: ইনোভেটিভ অ্যাপ্রোচ টু অ্যাচিভিং ইউনিভার্সেল হেলথ কভারেজ ইনক্লুসিভ অব মেন্টাল হেলথ অ্যান্ড ডিজঅ্যাবিলিটিজ’ শীর্ষক সভা, ‘প্যানডেমিক প্রিভেনশন, প্রিপেয়ার্ডনেস অ্যান্ড রেসপন্স’ শীর্ষক সভা, হাই-লেভেল মিটিং অন ইউনিভার্সেল হেলথ কভারেজ’ ইত্যাদি সভায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণ এবং সাম্প্রতিককালে করোনা মোকাবেলায় বাংলাদেশ যে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে এসব সভার মাধ্যমে তা বিশ্বদরবারে তুলে ধরা হবে।’ নারীর ক্ষমতায়ন এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বদরবারে রোল মডেল হিসেবে সমাদৃত হয়েছে। এবারের আয়োজনেও প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে একাধিক সভায় অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশের অর্জন এবং প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করবেন বলে জানান এ কে আবদুল মোমেন। এবারের জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের মূল বিষয়গুলো বাংলাদেশের জন্য বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক। বিশেষ করে যুদ্ধ-বিগ্রহ পরিহার করে চলমান খাদ্য ও জ¦ালানি সংকট নিরসন, আর্থিক অনিশ্চয়তা মোকাবেলা করার লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করা, বিশ্ব শান্তি, বহুপক্ষীয়তাবাদ ও টেকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর বৈশ্বিক উদ্যোগ, জলবায়ু পরিবর্তন, নারীর ক্ষমতায়ন, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন প্রভৃতি বিষয়ে এবারের আয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। অধিবেশনে রোহিঙ্গা সমস্যা এবং এর স্থায়ী ও টেকসই সমাধানের বিষয়টিও ব্যাপকভাবে আলোচিত হবে, যা রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ অব্যাহত রাখতে সহায়ক হবে বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। তিনি বলেন, সার্বিক বিবেচনায় জাতিসংঘের ৭৮তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের সক্রিয় অংশগ্রহণ বহুপক্ষীয় ফোরামে বাংলাদেশের অবস্থান যেমন সুদৃঢ় করবে এবং বাংলাদেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোয় আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রকে বিস্তৃত করবে বলে আশা করা যায়।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris