বৃহস্পতিবার

২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
রাজশাহীতে গ্রীন প্লাজা’র ৫ম প্রকল্পের ‘গ্রীন ছায়েরা মঞ্জিল’ এর শুভ উদ্বোধন মাঠ পর্যায়ের তথ্য সংগ্রহের জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত থাইল্যান্ডে শেখ হাসিনা লাল গালিচা সংবর্ধনা সাবধান! রাজশাহীতে নকল ফ্লেভার্ড ড্রিংকস-আইস ললি রাজশাহীতে জোরপূর্বক একাধিক ফ্ল্যাট দখলের অভিযোগ এক পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ-কাতার ১০ চুক্তি সই গোদাগাড়ীতে সাড়ে ৬ কেজি হেরোইনসহ মাদক ব্যবসায়ি এজাজুল হক ঝাবু গ্রেফতার রাজশাহীতে বৃষ্টির জন্য কোথাও ইসতিসকার নামাজ আদায় আবার কোথাও ব্যাঙের বিয়ে রাজশাহীর পদ্মা নদীতে গোসলে নেমে ৩ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু রাজশাহীতে প্রতারণার ক্লু ধরে শিক্ষা উপবৃত্তির টাকা আত্মসাত চক্রের মুল হোতসহ ৮ জন গ্রেফতার

তিন মোবাইল অপারেটরের ভ্যাট বকেয়া ২৩৩ কোটি টাকা

Paris
Update : শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৩

এফএনএস
গ্রামীণফোন, বাংলালিংক ও রবির কাছে প্রায় ২৩৩ কোটি টাকার মূল্য সংযোজন কর (মূসক) পাবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বৃহৎ করদাতা ইউনিট (এলটিইউ)। সম্প্রতি এলটিইউ কর্মকর্তাদের সঙ্গে অপারেটরগুলোর প্রতিনিধির এক বৈঠকে এ নিয়ে আলোচনা হয়। তবে বিচারাধীন রায়ের পূর্ণাঙ্গ পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে ভ্যাটের পরিমাণ কম-বেশি হতে পারে। জানা গেছে, সম্প্রতি গ্রামীণফোন, বাংলালিংক ও রবির কাছে পাওনা ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকার বিভিন্ন বকেয়া পরিশোধ করার নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। রায়ে গ্রামীণফোনের ১ হাজার ৪০০ কোটি, রবির ৫০০ কোটি ও বাংলালিংকের ৬৫০ কোটি টাকা বকেয়া পরিশোধের আদেশ দেওয়া হয়। এ টাকার মধ্যে অপারেটরদের তরঙ্গ বরাদ্দ, লাইসেন্স ফি এবং অন্যান্য ফি বাবদ টাকা দেখানো হলেও ভ্যাট বাবদ রাজস্ব বোর্ড কত টাকা পাবে সে বিষয়ে আলাদাভাবে কোনো ব্যাখ্যা নেই। এলটিইউর অতিরিক্ত কমিশনার ও বিভাগীয় কর্মকর্তারা বিটিআরসির মহাপরিচালকের (লিগ্যাল) সঙ্গে দেখা করেন। আরও জানা যায়, বিভিন্ন ফি বাবদ পাওনা ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকার মধ্যে ভ্যাটের টাকা আলাদাভাবে গণনা করা হয়নি। গ্রামীণফোন, বাংলালিংক ও রবি-এ তিন প্রতিষ্ঠানের কাছে তরঙ্গ বরাদ্দ, লাইসেন্স ফি এবং অন্যান্য ফিসহ বকেয়া টাকা পাওয়া সাপেক্ষে প্রযোজ্য ভ্যাটের টাকা সরকারি কোষাগারে দেওয়া হবে। গ্রামীণফোন, রবি ও বাংলালিংকের জন্য সরকার যে তরঙ্গ বরাদ্দ করে তার ওপর চার্জ করা হয়। এর সঙ্গে ভ্যাট যুক্ত করা হয়। এ ভ্যাটযুক্ত করার কারণে তারা (তিন কোম্পানি) হাইকোর্টে এসে মামলা ফাইল করে। হাইকোর্ট তাদের রিট খারিজ করে দেয়। এর বিরুদ্ধে আপিলে আবেদন করা হলে আদালত শুনানি নিয়ে তাদের আপিল আবেদন খারিজ করে দেন। এর ফলে এখন এসব প্রতিষ্ঠান থেকে এনবিআর এবং বিটিআরসি ভ্যাটসহ তরঙ্গ বরাদ্দ ফি হিসেবে পাওনা আদায় করবে।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris