মামুন ও সোনালী ব্যাংকের এমডিসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন

এফএনএস : ঋণের ৩২ কোটি ৬৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুন ও সোনালী ব্যাংকের সাবেক এমডি তহামিলুর রহমানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে মামলাটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। শিগগির দুদক উপ-পরিচালক সুভাষ চন্দ্র দত্ত বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করবেন বলে সংস্থাটির উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এলসির বিপরীতে সোনালী ব্যাংকের একটি শাখা থেকে নেওয়া ওই টাকা আত্মসাতে গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের কোম্পানির ওয়ান স্পিনিং মিলস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের ৬ জন এবং সোনালী ব্যাংকের সাবেক এমডি তহামিলুর রহমানসহ ১৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।
অনুমোদিত মামলায় সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের আসামিরা হলেন- সাবেক এমডি মুহাম্মদ তাহমিলুর রহমান, সাবেক উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আমানুল্লাহ, অবসরপ্রাপ্ত সাবেক মহাব্যবস্থাপক মো. মিজানুর রহমান ও শফিকুর রহমান, উপ-সহব্যবস্থাপক মো. শাহ আলম, সাবেক উপ-মহাব্যবস্থাপক খন্দকার মোশারফ আলী, মো. কামরুল ইসলাম ও আবু জাফর মো. সালেহ, সাবেক সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. আলী আরশাদ ও মো. আবু মুসা, সাবেক সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার মো. আতিকুর রহমান, ওয়াহিদ উদ্দিন আহম্মদ ও এস এম এম আওলাদ হোসেন এবং সাবেক প্রিন্সিপাল অফিসার মো. আব্দুর রাজ্জাক। আর মেসার্স ওয়ান স্পিনিং মিলস লিমিটেডের আসামিরা হলেন- চেয়ারম্যান মো. হারুণ অর রশীদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, পরিচালক জি আর চৌধুরী ওরফে গোলাম রব্বানী চৌধুরী, নাসির উদ্দিন মিয়া, এ এইচ এম জাহাঙ্গীর ওরফে আবু হাসান মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর ও রাজিব সিরাজ।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ওয়ান স্পিনিং মিলস লিমিটেডের নামে ২০০৪ সালে এলসির বিপরীতে সোনালী ব্যাংকের স্থানীয় কার্যালয় শাখা থেকে ঋণ নেওয়া হয়। তবে দুদকের অনুসন্ধানে ঋণের বিপরীতে মর্টগেজ পাওয়া যায়নি। ঋণ হিসাবে ৩২ কোটি ৬৭ লাখ ৯৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের জন্য দায়ী সোনালী ব্যাংকের সাবেক কর্মকর্তাদের বেশ কয়েকজন বর্তমানে অবসরে রয়েছেন। অনেক আসামি আবার বিদেশে পলাতক রয়েছেন। গিয়াস উদ্দিন আল মামুন জরুরি অবস্থার মধ্যে ২০০৭ সালের ৩১ জানুয়ারি গ্রেপ্তার হন। তখন থেকেই তিনি কারাগারে আছেন। ঘুস হিসেবে আদায়ের পর ২০ কোটি টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগে এক মামলায় আদালতের রায়ে সাত বছর কারাদণ্ড হয়েছে মামুনের। চাঁদাবাজি, দুর্নীতি, অর্থপাচার, কর ফাঁকিসহ বিভিন্ন অভিযোগে আরও অন্তত ২০টি মামলা রয়েছে মামুনের বিরুদ্ধে।
আরও খবর
- আরএমপি’র ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
- উৎসব মুখর পরিবেশে উদ্যাপিত হলো রাজশাহী মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
- যৌথভাবে সমুদ্র সম্পদ কাজে লাগাতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
- কাল স্কুল, পরশু থেকে কলেজে ঈদের ছুটি
- বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯৫
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ‘ক্যাটল স্পেশাল ট্রেন’ চলবে ৬ জুলাই
- বাঘায় এক ব্যবসায়ীর জরিমানা
- জুনে ৩১১০ সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ১০৪৭ জনের
- দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৮৯৭
- রাজশাহী নগরীতে রথযাত্রার উদ্বোধন
- পবায় পল্লী উন্নয়ন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা সদস্যদের মাঝে চেক বিতরণ
- সুনামগঞ্জে বন্যা কবলিত ৫ হাজার পরিবারকে ৫ কোটি টাকা বরাদ্দ
- বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- যারা দেশকে সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র করতে চায় তাদের বর্জন করুন : তথ্যমন্ত্রী
- ন্যাটো প্রসঙ্গে যা বললেন পুতিন