শুক্রবার

২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

রাবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রাঙ্গণে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন হাসান আজিজুল হক

Paris
Update : বুধবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২১

স্টাফ রিপোর্টার : উপমহাদেশের প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক প্রয়াত হাসান আজিজুল হকের দাফনকাজ সম্পন্ন হয়েছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কেন্দ্রীয় মসজিদে গতকাল মঙ্গলবার বাদ জোহর জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার পর কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রাঙ্গণে তাঁকে সমাহিত করা হয়। এর আগে রাবির কেন্দ্রীয় মসজিদে প্রখ্যাত এ কথাসাহিত্যিকের জানাজায় অংশ নেন রাবির উপাচার্য, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, রাজনীতিবিদ ও জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এর আগে হাসান আজিজুল হকের মরদেহ শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে রাবির শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে রাখা হয়।

এর আগে মরদেহ নেওয়া হয় তাঁর প্রিয় দর্শন বিভাগে, যেখানে দীর্ঘদিন তিনি শিক্ষকতা করেছেন। শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে প্রথমে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে হাসান আজিজুল হকের মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এরপর প্রশাসন, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সর্বস্তরের মানুষ তাঁর মরদেহে ফুলেল শ্রদ্ধা জানাতে শুরু করেন। গত সোমবার রাত সোয়া ৯টার দিকে রাজশাহী নগরীর চৌদ্দপাই এলাকার নিজ বাসভবন উজানে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন বাংলা সাহিত্যের উজ্জ্বল নক্ষত্র হাসান আজিজুল হক।

গতকাল মঙ্গলবার সকালে গোসলের কাজ সম্পন্নের পর কাফনে জড়ানো কফিন রাখা হয় তাঁর বাসার সামনে। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা ছাড়াও কবি-সাহিত্যিকেরা তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানান। তাঁরা হাসান আজিজুল হকের জীবনের নানা দিক নিয়ে স্মৃতিচারণ করেন। ১৯৭৩ সালে দর্শন বিভাগের শিক্ষক হিসেবে রাবিতে যোগ দেন হাসান আজিজুল হক। দীর্ঘ শিক্ষকতা শেষে ২০০৪ সালে তিনি অধ্যাপনা থেকে অবসর নেন। বাংলা সাহিত্যের উজ্জ্বল এই নক্ষত্র দর্শন বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের কাছে ছিলেন অত্যন্ত আপনজন। এর আগে গত ২১ আগস্ট অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসান আজিজুল হককে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে রাজশাহী থেকে ঢাকায় নেওয়া হয়। ২২ দিন চিকিৎসা শেষে তিনি আবারও ফিরে যান রাজশাহীতে। মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি রাজশাহী নগরীর চৌদ্দপাই এলাকার নিজ বাসভবনে বসবাস করছিলেন।

হাসান আজিজুল হক ১৯৩৯ সালে ২ ফেব্রুয়ারি ভারতের বর্ধমান জেলার জব গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬০ সালে দর্শনে এম. এ. ডিগ্রি লাভ এবং ১৯৭৩ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। ২০০৪ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। কথাসাহিত্যে অনবদ্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার, পদক ও সম্মাননা। এর মধ্যে রয়েছে আদমজী সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬৭), বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৭০), অলক্ত সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮১), আলাওল সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৩), অগ্রণী ব্যাংক সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৪), ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৮), কাজী মাহবুব উল্লাহ ও বেগম জেবুন্নিসা পুরস্কার। এছাড়া ১৯৯৯ সালে ‘একুশে পদকে’ ভূষিত হন হাসান আজিজুল হক। ‘আগুনপাখি’ উপন্যাসের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার। ২০১২ সালে তিনি ভারতের আসাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিলিট ডিগ্রি পান। ২০১৯ সালে তিনি স্বাধীনতা পদক পান।

রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শোক
একুশে পদক ও স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গত সোমবার রাতে পৃথক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী এ শোক জানান। শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেন, হাসান আজিজুল হকের মৃত্যু দেশের সাহিত্য অঙ্গনের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। দেশের সাহিত্য-সাংস্কৃতিক উন্নয়নে হাসান আজিজুল হকের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। অন্যদিকে একুশে পদক ও স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে এক শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, হাসান আজিজুল হক তার সাহিত্যকর্ম ও সৃজনশীলতার জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের শোক
নন্দিত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা। তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। শোক বার্তায় মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা বলেছেন, আজিজুল হকের সাহিত্য এই জনপদের মানবমনের এক স্থায়ী দর্পণ হয়ে থাকবে। একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কার ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের আনন্দ পুরস্কারে ভূষিত হাসান আজিজুল হকের অভাব অপূরণীয়। ষাটের দশকের বাঁক বদলের এই কথাশিল্পীর রচনাবলী আমাদের সাহিত্যকে কালজয়ী সমৃদ্ধি এনে দিয়েছে। শোকবার্তায় তারা হাসান আজিজুল হকের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবার ও সকল শুভানুধ্যায়ীর প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

রাসিক মেয়রের শ্রদ্ধা
প্রেস বিজ্ঞপ্তি : উপমহাদেশের প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের মরদেহে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটনের পক্ষ থেকে গভীর শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে মরদেহে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে রাসিক মেয়রের পক্ষ থেকে সিটি কর্পোরেশনের প্যানেল মেয়র ও কাউন্সিলবৃন্দ শ্রদ্ধা জানান। শ্রদ্ধা নিবেদনকালে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের প্যানেল মেয়র-১ ও ১২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সরিফুল ইসলাম বাবু, প্যানেল মেয়র-২ ও ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ রজব আলী, প্যানেল মেয়র-৩ ও সংরক্ষিত আসন-১ এর কাউন্সিলর তাহেরা খাতুন মিলি, ১৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমন, ২৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিরর মোঃ আনোয়ারুল আমিন, ২৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ আশরাফুল হাসান বাচ্চু ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মোস্তাফিজ মিশু।

এদিকে প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাসিক মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন। শোক বার্তায় মেয়র বলেন, ‘স্বাধীনতা পুরস্কার ও একুশে পদকপ্রাপ্ত উপমহাদেশের প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের মৃত্যুতে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের পতন হলো। তাঁর মৃত্যু দেশ ও জাতির জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। তিনি তাঁর সাহিত্যকর্মের মাধ্যমে আমাদের মাঝে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।’ শোক বার্তায় হাসান আজিজুল হকের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন রাসিক মেয়র। উল্লেখ্য, গতকাল সোমবার রাত ৯টার দিকে রাজশাহীতে নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেন প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

মহানগর আ’লীগ
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: উপমহাদেশের প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক হাসান আজিজুল হক ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহে রাজিউন)। তাঁর মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের সভাপতি ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ডাবলু সরকার, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, রাজশাহী মহানগর শাখার সভাপতি নূর মোহাম্মদ সিয়াম এবং সাধারণ সম্পাদক ডাঃ সিরাজুম মুবিন সবুজ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। এক শোক বার্তায় নেতৃদ্বয় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। মঙ্গলবার বেলা ১২টায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের পক্ষ থেকে হাসান আজিজুল হক এঁর মরদেহে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের পক্ষ থেকে তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দেন সাধারণ সম্পাদক মোঃ ডাবলু সরকার।

রাজশাহী প্রেসক্লাব
প্রেস বিজ্ঞপ্তি : উপমহাদেশের প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক ইন্তেকাল করেছেন। সোমবার (১৫ নভেম্বর) রাত সোয়া ৯টার দিকে রাজশাহীতে নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ^াস ত্যাগ করেন তিনি। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে রাজশাহী প্রেসক্লাব ও জননেতা আতাউর রহমান স্মৃতি পরিষদ। সোমবার রাজশাহী প্রেসক্লাব ও জননেতা আতাউর রহমান স্মৃতি পরিষদ সভাপতি সাইদুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক আসলাম-উদ-দৌলা যুক্ত এক বিবৃতিতে এ শোক প্রকাশ করা হয়। বিবৃতিতে প্রেসক্লাব নেতারা বলেন, উপমহাদেশের প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের বিদায়ের কষ্ট সহজে ভোলা অসম্ভব। জাতি হারালো একজন শ্রেষ্ঠ সম্পদকে। সাহিত্যে তার ভূমিকা চিস্মরনীয়। এবছরের ১৪ ফেব্রুয়ারী দৈনিক ভোরের কাগজকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে তিনি সাংবাদিকদের লেখনির মাধ্যমে মানুষের কাছাকাছি আসতে গুরুত্বারোপ করেন। প্রকৃতপক্ষে তিনিই সর্বদা কাছাকাছি ছিলেন মানুষের। সেজন্য এটি উপলব্ধি করে তিনি বলেছেন। পৃথিবী যতদিন টিকে থাকবে, তিঁনিও ততদিন বেঁচে থাকবেন কোটি মানুষের হৃদয়ে।

প্রফেসর খালেকের শোক
প্রেস বিজ্ঞপ্তি : প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা পরিষদের অন্যতম সদস্য এবং শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক উপ-কমিটির চেয়ারম্যান, বঙ্গবন্ধু পরিষদ রাজশাহী জেলা শাখার সভাপতি, রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য বর্তমানে নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. আবদুল খালেক ও মিসেস অধ্যাপিকা রাশেদা খালেক। এক শোক বার্তায় প্রফেসর ড. আবদুল খালেক বলেন, ‘স্বাধীনতা পুরস্কার ও একুশে পদকপ্রাপ্ত উপমহাদেশের প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের মৃত্যুতে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রকে হারালাম। তিনি আমাদের রাষ্ট্রীয় সম্পদ। তাঁর মৃত্যু দেশ ও জাতির জন্য যে ক্ষতি হলো তা পূরণ হবার নয়। শোক বার্তায় কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন প্রফেসর ড. আবদুল খালেক।

নিসচা, রাজশাহী জেলা
প্রেস বিজ্ঞপ্তি : স্বাধীনতা পুরষ্কার ও একুশে পদকপ্রাপ্ত উপমহাদেশের প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের মৃত্যুতে নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা), রাজশাহী জেলা শাখার এক শোকবার্তায় গভীর শোক প্রকাশ করে তাঁর আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয় এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানানো হয়। শোক বার্তায় বিবৃতি প্রদান করেন নিরাপদ সড়ক চাই, রাজশাহী জেলা শাখার সভাপতি এ্যাডভোকেট তৌফিক আহসান টিটু, সহ-সভাপতি ওয়ালিউর রহমান বাবু, সিরাজুল ইসলাম, এ্যাড. মোমিনুল ইসলাম বাবু, সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ সুমন, সহ-সাধারণ সম্পাদক মামুনার রশীদ, মাসুদুজ্জামান কাজল, অর্থ সম্পাদক বজলুর রশীদ লিটন, সাংগঠনিক সম্পাদক ডাঃ আমানুল্লাহ বিন আখতার আবিদ, দুর্ঘটনা অনুসন্ধান ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক দেওয়ান একরামুল হক বাচ্চু,

দপ্তর সম্পাদক এ.কে.এম জাহেদুল ইসলাম, প্রকাশনা সম্পাদক প্রকৌঃ জুনায়েদ আহমেদ, আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. শাহীন কবির, সাংস্কৃতিক সম্পাদক এ্যাড. মুন্সী আবুল কালাম আজাদ, সমাজকল্যান ও ক্রীড়া সম্পাদক সাবান আলী দিলীপ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা তাছলিমা আক্তার মনি, যুব বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল ওয়াহাব,কার্যকরী সদস্য কবি মোস্তফা ফেরদৌস হাজরা, আরিফুল ইসলাম, ময়নুল হক, মিজানুর রহমান, আসাদ হোসেন, ডাঃ আনোয়ারুল ইসলাম, অধ্যক্ষ সিরাজুল ইসলাম, সাজিদ রওশন ইশান, সিরাজুল ইসলাম, রুহুল হাসান পলাশ, জুখার দুদায়েব, আঞ্জুমান আরা খাতুন, তমাল, আনোয়ার হোসেন, শাহনাজ রোশনী, মিঠুন,শিশির প্রমুখ।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris