বৃহস্পতিবার

২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
রাজশাহীতে গ্রীন প্লাজা’র ৫ম প্রকল্পের ‘গ্রীন ছায়েরা মঞ্জিল’ এর শুভ উদ্বোধন মাঠ পর্যায়ের তথ্য সংগ্রহের জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত থাইল্যান্ডে শেখ হাসিনা লাল গালিচা সংবর্ধনা সাবধান! রাজশাহীতে নকল ফ্লেভার্ড ড্রিংকস-আইস ললি রাজশাহীতে জোরপূর্বক একাধিক ফ্ল্যাট দখলের অভিযোগ এক পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ-কাতার ১০ চুক্তি সই গোদাগাড়ীতে সাড়ে ৬ কেজি হেরোইনসহ মাদক ব্যবসায়ি এজাজুল হক ঝাবু গ্রেফতার রাজশাহীতে বৃষ্টির জন্য কোথাও ইসতিসকার নামাজ আদায় আবার কোথাও ব্যাঙের বিয়ে রাজশাহীর পদ্মা নদীতে গোসলে নেমে ৩ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু রাজশাহীতে প্রতারণার ক্লু ধরে শিক্ষা উপবৃত্তির টাকা আত্মসাত চক্রের মুল হোতসহ ৮ জন গ্রেফতার

মুজিববর্ষেই এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ দাবি

Paris
Update : বৃহস্পতিবার, ৫ আগস্ট, ২০২১

এফএনএস : মুজিববর্ষেই এমপিওভুক্ত সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়ে বঙ্গবন্ধুর শিক্ষাদর্শন বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (বাশিস) ও এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ লিয়াজোঁ ফোরাম। গতকাল বুধবার এ দাবিতে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে তারা। এতে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়, আপনার হাত ধরেই দেশের প্রাথমিক শিক্ষা এখন পরিপূর্ণভাবে জাতীয়করণ হয়েছে। যা ১৯৭৩ সালে সর্বপ্রথম জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুরু করেছিলেন।

দীর্ঘ ৩৪ বছর পর আপনি প্রথম এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ২০১৮ সালে ৫ শতাংশ ইনক্রিমেন্ট, ১০০ টাকার বাড়িভাড়া ১০০০ টাকায় উন্নীত, ১৫০ টাকার চিকিৎসাভাতা ৫০০ টাকা ও বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগ ব্যবস্থায় এনেছেন স্বচ্ছতা। এছাড়াও শিক্ষকদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিতে এসেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। স্মারকলিপিতে বলা হয়, এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা জাতীয় বেতন স্কেলে শতভাগ বেতন পেলেও দীর্ঘ ১৭ বছরেও ২৫ শতাংশ উৎসবভাতার কোনো পরিবর্তন নেই।

এক হাজার টাকা বাড়িভাড়া ও ৫০০ টাকা চিকিৎসাভাতা যা বর্তমান সময়ে খুবই অপ্রতুল। দুটি উচ্চতর গ্রেড দেয়ার কথা থাকলেও শুধু একটি উচ্চতর গ্রেড নিয়ে শিক্ষকদের সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে। এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি প্রথা চালু নেই ২৯ বছরেও। অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের এমপিওভুক্ত করা হয়নি। স্বতন্ত্র এবতেদায়ী মাদ্রাসাগুলোকেও জাতীয়করণ ঘোষণাও জরুরি।

এতে আরও বলা হয়, এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা আজ বেতনবৈষম্যের শিকার। বেতনবৈষম্য আর শিক্ষক সমাজকে ক্ষুধার্ত রেখে শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়ন তথা বিশ্বমানের শিক্ষাব্যবস্থা বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ফান্ডের টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ফেরত নিয়ে শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণ ঘোষণা করা হলে সরকারের তেমন অতিরিক্ত খরচের প্রয়োজন হবে না।

জাতির জনকের স্বপ্ন শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণ। শিক্ষা জাতীয়করণ জাতির জনকের সুযোগ্য উত্তরসূরী বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতেই দেখতে চায় বলে ফোরামের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris