শুক্রবার

১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
রাজশাহীর ঢাকা বাসস্ট্যান্ডে আরডিএ’র জায়গা দখল করে স্থাপনা নির্মাণ! বাগমারায় এক স্কুলের সভাপতি ও সহকারী প্রধান শিক্ষক এলাকাছাড়া! বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অবিচল জাতীয় চার নেতা কখনো মৃত্যু ভয় করেননি : লিটন প্রেমিককে কুপিয়ে জখম করল প্রেমিকা! গোদাগাড়ীতে দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আরো ২ আসামি গ্রেপ্তার এমপি-মন্ত্রীর স্বজনদের সরে দাঁড়াতে নির্দেশ সেনাবাহিনীতে ভুয়া নিয়োগ দিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়া তিন প্রতারক রাজশাহীতে গ্রেফতার পুঠিয়ায় শাশুড়িকে হত্যা করে লাশ গুম করেছিলেন পুত্রবধূ! রাজশাহীর ঢাকা বাসস্ট্যান্ডে আরডিএ’র জায়গা দখল করে স্থাপনা নির্মাণ! সারাদেশে উপজেলা নির্বাচনে ‘হস্তক্ষেপ’ নিয়ে চিন্তিত প্রার্থীরা

এবার দেশে বোরো উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে

Paris
Update : বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন, ২০২১

এফএনএস : দেশে বোরোর বাম্পার ফলন হয়েছে। নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি উৎপাদন হয়েছে। যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। হিট শক ও শিলাবৃষ্টির পরও এবছর দেশে বোরো উৎপাদন ২ কোটি ৭ লাখ টন ছাড়িয়ে গেছে। যা গত বছরের তুলনায় ১১ লাখ টনেরও বেশি। গত বছর দেশে ১ কোটি ৯৬ লাখ টন বোরো চাল উৎপাদন হয়েছিল। এ বছরের ওই উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রাকেও ছাড়িয়ে গেছে। এ বছর দেশে বোরোতে ২ কোটি ৫ লাখ মেট্রিক টন চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল।

এর আগে এতো উৎপাদন একক কোন ফসলের হয়নি। করোনা মহামারীর মধ্যেই সারাদেশে বোরো ধান কাটা সম্পন্ন হয়েছে। বোরো ধানের উৎপাদন গত কয়েক বছরের বাম্পার ফলনকে ছাড়িয়ে গেছে। রেকর্ড পরিমাণ বোরো উৎপাদন বাড়ার কারণ হচ্ছে হাইব্রিড ধানের আবাদ বৃদ্ধি এবং উচ্চ ফলনশীল নতুন ধানের জাত আবাদ। ফলে হেক্টর প্রতি ফলনও বেড়েছে। এ বছর জাতীয় গড় ফলন পাওয়া গেছে প্রতি হেক্টরে ৪.২৯ মেট্রিক টন।

আর গত বছর দেশে বোরো ধানের জাতীয় গড় ফলন ছিল প্রতি হেক্টরে ৩.৯৭ মেট্রিক টন। অর্থাৎ এ বছর প্রতি হেক্টরে উৎপাদন বেড়েছে ০.৩২ মেট্রিক টন (৮.০৬ শতাংশ)। গত কয়েক বছরের ইতিহাসে যা সর্বোচ্চ। ফলে বোরো ধান উৎপাদনে দেশ এবার নতুন রেকর্ড গড়তে সক্ষম হয়েছে। কৃষি বিভাগ সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, দেশের খাদ্য নিরাপত্তায় বোরো ধান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বোরো থেকেই বছরে মোট উৎপাদিত চালের ৫৫ ভাগের বেশি আসে। কিন্তু সফলভাবে বোরো ধান ঘরে ওঠানো খুবই চ্যালেঞ্জিং। বিশেষ করে আকস্মিক বন্যা ও অতিবৃষ্টির কারণে হাওড়ের ধান ঠিকমতো ঘরে তোলা নিয়ে প্রতি বছরই আতঙ্কে থাকতে হয়। তার সাথে এবার করোনা পরিস্থিতির জন্য ধান কাটার সময়ে চলাচলে বিধিনিষেধ বা লকডাউন যুক্ত ছিল।

এমন অবস্থায় বোরো ধান কাটার জন্য যন্ত্র বিতরণ ও আন্তঃজেলা ধান কাটা শ্রমিক পরিবহনে দ্রুত উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সারাদেশে জেলা প্রশাসনের সমন্বয়ের মাধ্যমে শ্রমিকদের যাতায়াত নির্বিঘ্ন রাখা হয়। একই সাথে জরুরি ভিত্তিতে কম্বাইন হারভেস্টার, রিপারসহ ধান কাটার যন্ত্র বরাদ্দ দেয়া হয়। ফলে অত্যন্ত সফলভাবে এ বছর হাওড়ের বোরো ধান ও সারাদেশের বোরো ধান ঘরে তোলা সম্ভব হয়েছে। শুধু তাই নয়, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর অনেক আগেই বোরো ধান কৃষকের ঘরে উঠেছে। করোনার সময়েও কৃষকেরা সফলভাবে বোরো ধান ঘরে তুলতে সক্ষম হয়েছে।

সূত্র জানায়, ধানকাটা মেশিন দ্রুত মাঠে দেয়া এবং সরকারী তত্ত্বাবধানে শ্রমিকদের সময় মতো যাতায়াত সুগম করার ফলে এ বছর দ্রুততার সঙ্গে ধান কাটা সম্ভব হয়েছে। এ বছর শুধুমাত্র হাওড়ভুক্ত ৭ জেলাতেই প্রায় ৫০ হাজার (৪৯,১০৮ জন) বহিরাগত শ্রমিক আনা হয়েছে। তাছাড়া ৩ হাজার ২০ কোটি টাকার ‘কৃষি যান্ত্রিকীকরণ’ প্রকল্পের আওতায় অঞ্চলভেদে ৫০-৭০ শতাংশ ভর্তুকি দিয়ে ধান কাটাসহ অন্যান্য কৃষি যন্ত্রপাতি কৃষকদেরকে দেয়া হয়।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় অত্যন্ত দ্রুত ও স্বচ্ছতার সাথে কৃষি যন্ত্রপাতি কিনে মাঠে ব্যবহার করা হয়েছে। গতবছর ধান কাটতে ১ হাজার ২৪০টি কম্বাইন হারভেস্টার মাঠে নামানো হয়েছিল। এ বছর আরো ১ হাজার ৬৬৬টি মাঠে নামানো হয়। অর্থাৎ ধান কাটতে মাঠে নামে মোট ২ হাজার ৯০৬টি হার্ভেস্টার। তাছাড়া রিপারও চলেছে মোট ৮৩৯টি। ধান কাটা মৌসুমে কৃষকদের দুঃখ-কষ্ট লাঘবের এসব কৃষিযন্ত্র নতুন মাত্রা যোগ করেছে। এতে একদিকে শ্রমিক সঙ্কট থাকলেও দ্রুত ধান কাটা সম্ভব হয়েছে। অন্যদিকে উৎপাদন খরচ কমার ফলে কৃষকরা লাভবান হচ্ছে।

সূত্র আরো জানায়, এ বছর হাওড়ভুক্ত ৭টি জেলায় ৯ লাখ ৪৬ হাজার ৫৩৪ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। যা দেশের মোট আবাদের প্রায় ২০ শতাংশ। আর শুধু হাওড়েই ৪ লাখ ৫১ হাজার ৭৭০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। যা মোট আবাদের প্রায় ৯.২৫ শতাংশ। আর সারাদেশে এ বছর ৪৮ লাখ ৮৩ হাজার ৭৬০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। গত বছর ৪৭ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৭ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ করা হয়েছিল। আর এ বছর ৪৮ লাখ ৮৩ হাজার ৭৬০ হেক্টর জমিতে আবাদ হয়েছে।

অর্থাৎ গত বছরের চেয়ে এ বছর ১ লাখ ২৯ হাজার ৩১৩ হেক্টর বেশি জমিতে বোরো আবাদ বেড়েছে। শতকরা হিসাবে ওই বৃদ্ধির হার ২.৭২ শতাংশ। তাছাড়া সার্বিক উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য এ বছর হাইব্রিড জাতের ধানের চাষ বৃদ্ধিতে জোর দেয়া হয়েছিল। গত বছর হাইব্রিড ধান চাষের জমির পরিমাণ ছিল ৮ লাখ ৮৬ হাজার হেক্টর। আর এ বছর তা ছিল ১২ লাখ ১৩ হাজার ৪৪৯ লাখ হেক্টর। অর্থাৎ এ বছর ৩ লাখ ২৭৪ হাজার হেক্টর বা ৩৬.৯৫ শতাংশ জমিতে হাইব্রিড ধান বেশি আবাদ হয়েছে। হাইব্রিডের গড় ফলনও বেশি।

সাধারণ উচ্চ ফলনশীল ধান যেখানে হেক্টরে পাওয়া ৪ টনের কিছু বেশি, সেখানে হাইব্রিড ধান হেক্টর প্রতি ৫ টন উৎপাদন হয়। উপর্যুপরি বন্যায় গত আমনে ধানের যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল তা পুষিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী বোরোর উৎপাদন বাড়ানোর নির্দেশনা দিয়েছিলেন। সে মোতাবেক কৃষি মন্ত্রণালয় বোরোর উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বাড়াতে সর্বাত্মক পদক্ষেপ গ্রহণ করে। সদ্য সমাপ্ত বোরো মওসুমে ধানের আবাদ আগের বছরের চেয়ে অন্তত ৫০ হাজার হেক্টর বাড়ানোর নির্দেশনা নিয়ে কাজ করে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও সংস্থা।

এ বছর বোরো ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ৪৮ লাখ ০৫ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে নির্ধারণ করা হয়। যা ছিল গত বছরের আবাদের চেয়ে ৫০ হাজার ৭৫৩ হেক্টর বেশি। কিন্তু সরকারের দেয়া প্রণোদনা ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরসহ কৃষি মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তার অনুপ্রেরণামূলক কর্মকাণ্ডের কারণে লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে অর্জন দাঁড়ায় ৪৮ লাখ ৮৩ হাজার ৭৬০ হেক্টর। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৭৮ হাজার ৫৬০ হেক্টর বা ১.৬৩ শতাংশ বেশি।

তাছাড়া এ বছর হাইব্রিড ধানের আবাদ বৃদ্ধির জন্য কৃষকদের সরকারি প্রণোদনা দেয়া হয়। প্রতি বিঘা জমিতে চাষের জন্য ৬৪ জেলার ১৪ লাখ ৯৬ হাজার ৯৭০ কৃষককে ২ লাখ হেক্টর জমি আবাদের জন্য বিনামূল্যে ৭৬ কোটি টাকার হাইব্র্রিড ধানের বীজ সহায়তা দেয়া হয়। পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ নানা কারণে ক্ষতিগ্রস্ত কিছু প্রান্তিক কৃষক বোরো ধানের আবাদ করতে সমর্থ নাও হতে পারে এমন বিবেচনায় নির্দিষ্ট কৃষকদেরকে চিহ্নিত করে ১ লাখ ৬০ হাজার চাষীকে ২১ হাজার ৩৭৬ হেক্টর জমিতে আবাদের জন্য বিনামূল্যে বীজ ও সার সহায়তা দেয়া হয়।

এদিকে এ বছর হিট শকে বোরো ধানের ক্ষতি না হলে বোরো চাল উৎপাদন আরো প্রায় ১ লাখ টন বেশি হতো। এবার বোরো মৌসুম চলাকালে ৪ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত মূলত ৬টি জেলায় ধানগাছ হিট শক ও অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন ঝড়ো হাওয়া বা শিলাবৃষ্টিতে আক্রান্ত হয়। কৃষি কর্মকর্তারা সরেজমিনে পরিদর্শন, পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করে মোট ২১ হাজার ২৯২ হেক্টর ক্ষতিগ্রস্ত জমি পায়। ফলে ৯৫ হাজার ৯৩৪ মেট্রিক টন চালের উৎপাদন কম হয়। তবে প্রাকৃতিক কিছু বৈরিতা থাকলেও কৃষকরা সময় মতো সম্প্রসারণ কর্মীদের পরামর্শমতো ব্যবস্থা নিয়েছে।

জমিতে দ্রুত সেচের ব্যবস্থা করেছে এবং বালাইনাশক ব্যবহার করায় হিট শক ও অন্যান্য ক্ষতি কমিয়ে ফলন উঠিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। তবে চাষাবাদকালীন পোকামাকড়-রোগবালাইয়ের কারণেও প্রতি বছরই ধানগাছের এমন কিছু ক্ষতি অনেক সময় হয়ে থাকে। এ বছর অবশ্য রৌদ্রোজ্জ্বল আবহাওয়া থাকার কারণে ওই ধরনের ক্ষতি কম হয়েছে।

অন্যদিকে এবার বোরো ধান কাটার সময়ে চাল উৎপাদন ১০ লাখ টন বেশি হবে বলে প্রত্যাশা ছিল। বোরোতে এ বছর ২ কোটি ৫ লাখ মেট্রিক টন চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। আর গত বছর উৎপাদন হয়েছিল ১ কোটি ৯৬ লাখ টন। ধারণা করা হয়েছিল গত বছরের তুলনায় এবার কমপক্ষে ১০ লাখ টন উৎপাদন বেশি হবে। কিন্তু এবার বোরো উৎপাদনে ওই প্রত্যাশাকেও ছাড়িয়ে গেছে। সর্বশেষ প্রাথমিক হিসাবে এ বছর বোরো চাল উৎপাদন হয়েছে ২ কোটি ৭ লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন। যা প্রত্যাশার চেয়েও এক লাখ টন বেশি। গত বোরো মৌসুমেও ধানের ভাল উৎপাদন হয়েছিল।

কিন্তু আউশ-আমন মৌসুমে দফায় দফায় দীর্ঘস্থায়ী বন্যা ও অতিবৃষ্টির কারণে উৎপাদন অনেক কম হয়েছিল। সেজন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী এ বছরের শুরুতেই কৃষি মন্ত্রণালয় যে কোন মূল্যে বোরোতে উৎপাদন বাড়াতে সর্বাত্মক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিল। সেজন্য বীজ, সারসহ নানা প্রণোদনা কৃষকদের দেয়া হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তারা আবাদ বৃদ্ধিতে কৃষকদের সহায়তা করেছে।

এসব উদ্যোগের ফলে গত বছরের তুলনায় এ বছর ১ লাখ ২০ হাজার হেক্টরের বেশি জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। একই সাথে গত বছরের তুলনায় প্রায় ৩ লাখ হেক্টরের বেশি জমিতে হাইব্রিডের আবাদ বেড়েছে। যার ফলে গত বছরের তুলনায় এ বছর বোরোতে বেশি উৎপাদন হয়েছে। যা এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের ইতিহাসে বোরো চাল উৎপাদনের সর্বোচ্চ রেকর্ড।

এ প্রসঙ্গে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মোঃ আসাদুল্লাহ জানান, এবার বোরো ধানের ফলন বেশি হয়েছে। কারণ এবার হাইব্রিডের আবাদ বেড়েছে। নতুন নতুন জাতেরও সম্প্রসারণ ঘটেছে। এবার হাইব্রিড ধানের আবাদ বেড়েছে ৩ লাখ হেক্টর। আর প্রতি হেক্টরে হাইব্রিডের প্রায় ৫ টন করে উৎপাদন হয়। ফলে ৩ লাখ হেক্টরে প্রায় ১৫ লাখ টন ধান বেশি উৎপাদন হয়েছে।

তাছাড়া এবার আবহাওয়াও ভালো থাকায় উৎপাদনে তেমন কোন ক্ষতি হয়নি। পাশাপাশি করোনার মধ্যেও কৃষককে নানাভাবে সহায়তা করা হয়েছে। দেশের ইতিহাসে বোরো ধান বা চালের উৎপাদন এবারই এতো বেশি হয়েছে। যা দেশে সর্বোচ্চ বোরো ধান উৎপাদনে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। করোনার মধ্যে এটি একটি বড় সুখবর।

একই প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী ড. রাজ্জাক জানান, অধিক জনঘনত্বের দেশে নিত্য ক্রমহ্রাসমান জমি থেকে কৃষি উৎপাদনের ক্রমবৃদ্ধি বিশ্বের কাছে বিস্ময়ের ব্যাপার। প্রধানমন্ত্রীর দেখানো পথেই কৃষির এই উন্নয়ন।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris