বৃহস্পতিবার

২৮শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১৪ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

পদ থেকে বঞ্চিত করতে পারবে, মুজিব আদর্শ থেকে নয় : আসাদ

Paris
Update : রবিবার, ৭ মার্চ, ২০২১

স্টাফ রিপোর্টার : রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, “দলের পদ পদবী তো বিভিন্ন মানুষই পায়। পদ পাওয়া মানুষেরা আমাদের সাথে হাটুক, আমারা পদ বিহীন মানুষেরা হাটবো। একবার দেখি না তার কাতারে লোক বেশি হয় না আমাদের কাতারে। অনেক নেতার তো বড় বড় সম্মেলনে তিন’শ লোকও জুটে না। বর্তমান বাংলাদেশের ইতিহাস রচনা হলো। পদ বিহীন আসাদের একক আলোচনা অনুষ্ঠানে রেজিষ্ট্রেশন করে হাজার হাজার মানুষ প্রবেশ করেছে।”

তিনি বলেন, “আমাকে আওয়ামী লীগের পদ থেকে বাদ দিতে পারেন। আওয়ামী লীগের আদর্শ থেকে বাদ দিতে পারবেন না। আমাকে শেখ হাসিনার মিটিং এ ওঠা থেকে বঞ্চিত করতে পারেন। কিন্তু মাদ্রসার মাঠে শেখ হাসিনার উচ্চারণ আসাদ কোথায়? এ ডাক থেকে আপনারা বন্ধ করতে পারবেন না। মাদ্রাসার মাঠে সমাবেশে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কথা বলেছিলাম। আমি সৌভাগ্যবান মানুষ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর বঙ্গবন্ধুর কণ্যা শেখ হাসিনা দুই মিনিট মঞ্চের পেছনে দাঁড়িয়ে ছিলো আসাদের সাথে কথা বলার জন্য। এই থেকে তো আমাকে বঞ্চিত করতে পাবরেন না।” গতাকল শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টাং সেন্টার ফর পিপল্স এন্ড পলিসির আয়োজনে একক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমাকে মনোনায়ন না দিয়ে শেখ হাসিনা আপাকে আমি বলে ছিলাম, আপা আমি আর কাজ করোত পারবো না। আপা আমাকে বলেছিলো জব্বাই কাকে করা হয়? কাছের মানুষকেই। আমি তোকে জবাই করেছি, তোকেই কাজ করতে হবে। এই অধিকার নিয়ে কে কথা বলতে পারে। এটি তো আপনারা বন্ধ করতে পারবেন না। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে বলছি সাবধান। ভালো ভাবে চলেন ভালো পথে হাটেন। আওয়ামী লীগের প্রবীণদেরকে সম্মান করেন।

ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ যাদের ছাড়া আমাদের মিটিং মিছিল হয় না। যারা আমাদেরকে নেতা তৈরী করে। যারা আমাদেরকে সম্মান দেয় তাদের সম্মান দিয়ে আমরা তাদের স্কুল কলেজে চাকুরী দেয় নাই। টাকা নিয়ে জামায়াত বিএনপির কর্মিদের দিয়েছে। মাননীয় নেত্রী আজকের এই আলোচনা থেকে আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি, এই ১২/১৩ বছরে রাষ্ট্রিয় ক্ষমতায় নিরঃঅলোস পরিশ্রম করছেন রাজশাহী জেলায় বিভন্ন বেসরকারি কলেজে যত চাকুরি হয়েছে এমপি সাহেবেরা টাকা নিয়ে ৭০ শতাংশ জামায়ত বিএনপিকে চাকুরি দিয়েছে। এটি যদি কেউ চ্যালেঞ্জ করেন এটি আমি প্রমাণ করে দিবো।

আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধের ৩০ শতাংশ দুই একটি বাদে কোনটি টাকা ছাড়া চাকুরি হয় নি। সেই জায়গা থেকে অনেক কষ্টেই বিভিন্ন ভাবে আমি যেটি বলতে চাই না, অনেকেই মানা করেছিলেন কথা বলতে গেলেতো বেরিয়েই যায়। আসুন ঐক্যবন্ধ হই। এই ঐক্যব্ধ ৭৫ এ বঙ্গবন্ধুর হত্যার মধ্য দিয়ে যে রাস্তার তৈরি করেছিলো পাকিস্তানি ভাব ধারার এ ভাব ধারা আমার ভেঙ্গেছি শেখ হাশিনার নেতৃত্বে। আমরা সেই ভাঙ্গা রাস্তাটিকে মসৃণ করতে চাই শেখ হাসিনার নেতুত্বে। এইখানে আমার ঐক্যবন্ধ হতে চাই।

তিনি আরও বলেন, জিয়াউর রহমানের ভোটকাটার ইতিহাস জানেন? সামরিক উর্দি পড়ে সেনা প্রধান নিজেকে নিজেই ঘোষণা দিয়ে বিএনপি প্রতিষ্ঠাতা হয়েছে চাকুরি ছাড়েনি। হ্যাঁ না ভোট করেছে। সেই হ্যাঁ না ভোট জিয়াউর রহমান সেনা প্রধান থেকে দিয়েছেন। আমরাতো কোন সরকারি কর্মকর্তাকে মনোনায়ন দেয় নি। আপনারা খেলতে আসেন না। মাঠে আসুন খেলুন। সাহসিকাতা দেখান ৭৫ এ পর সব হারিয়ে আমরা যখন মাথা তুলতে চেয়েছি, আপনারা তো দাঁড়াতে দেন নি।

আমার বলেছি আমার দাঁড়াবোই। আমাদের হাজার হাজার নেতাকর্মীর লাশ মাড়িয়ে আমরা বঙ্গবন্ধুর আর্দশ বাস্তাবয়ন করেছি। জিয়ার যদি এতই সাহসী সৈনিক হয় রাস্তায় আসেন না। আমার তো বুটেলট বোমার বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। সেই জায়গাতে আপনারা আসুন। এখনি এলে গেলেন। ২১ বছর রাষ্ট্রে ক্ষমতার বাহিরে ছিলাম। ৭৫ এ কোন কর্মসুচি করেত গিয়ে খিচুড়ি রান্না করেছি। সেই খিচুড়ি ঐ জামায়ত বিএনপির লোকেরা কেড়ে নিয়ে কুকুরকে খায়য়েছে।

নিজের সততার দাবি করে আসাদ বলেন, আমি শপথ করে বলতে পারি আমি অর্থ কামানোর জন্য আওয়ামী লীগ করিনি। দীর্ঘ সময় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। আমি দুদকইে বলতে চাই, আপনাদের কাছে অনুরোধ করে গেলাম আমার অর্থ সম্পদের হিসেব দিয়েই আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের খাতা খুলুন। আমি সাধারণ সম্পাদক থাকা অবস্থায় রাজশাহীতে অনেক সরকারি প্লট দেওয়া হয়েছে। অনেকেই নিয়েছেন। নাম না বলি। আমাকেউ ডেকেছিলো। সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান ৫ কাঠার প্লট।

আমি বলেছি শুধু আসাদুজ্জামান হলে নিবো, সাধারণ সম্পাদক হিসেব নিবো না। আমি নেই নি। আমাকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এমপিতে মনোনায়ন না দিয়ে, জেলা পরিষদের চ্যেয়ারম্যান করার প্রস্তাব দেয়, আমি আপার কাছে অনুরোধ করেছি আমি যাবো না। বরেন্দ্র ও আরডিএ এর চ্যেয়ারম্যানের প্রস্তাব দেয় আমি নেই নি।

দলীয় বিরোধতিার প্রসঙ্গ তিনি বলেন, আমার নাম গেলেই কিছু মানুষ বিরোধীতা করে। আমিতো করতেই চাই না আমি ঐসব জায়গায় যাবো না। আমি আওয়ামী লীগের পথেই থাকবো। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সাথেই পথ চলবো। আর আমার জীবনের শেষ লক্ষ তো আছেই। আমার মৃত্যুর পর অনেক নেতার চেয়ে আমার জানাযা যাতে বড় হয় এই লক্ষ্যই আমার পথ চলা। সেই লক্ষ্য নিয়েই আমি সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই।

তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনাকেই বলতে শুনেছি আমি দলের ত্যাগি নেতাদের মূল্যায়ন করতে চাই। আপনি যে কর্র্মিকে যেখানেই পান, তার খোঁজ নেওয়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে উঠেন। সাথে সাথে বলে উঠেন, কি খিয়েছো? কোথায় উঠেছে? কি করো? আপনি এত বড় রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনের পরও এই কাজটি করেন। কিন্তু আপনার পাশের নেতারা কী সেই কাজটি করে? আওয়ামী লীগের কিছু কেন্দ্রীয় নেতাদের এখন স্যার বলতে হয়। এখনও জাতির পিতা শেখ মুজিব মুরব্বিদের কাছে মুজিব ভাই আথবা শেখ সাহেব। এখনও শেখ হাসিনা আমাদের কাছে আপা। কিন্তু কিছু কিছু নেতা আছেন।

স্যার না বললেই নয়। মাননীয় নেত্রী আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর যারা আওয়ামী লীগে এসেছেন সেই সমস্ত বেয়াদবদের স্যার বলতে প্রবীণ নেতারা কষ্ট পায়। আওয়ামী লীগে আমরা কাউকে স্যার বলতে আসিনি। আওয়ামী লীগ গণ মানুষের দল। আমি এইসব দেখে বার বার বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী আপার কথা মনে পড়ে। আমার মনে হয় আপনারাও ঐ কথা বিশ^াস করেন। আমার যারা প্রত্যন্ত অঞ্চলে রাজনীতি করি। তারা কোন কাজে গ্রামে গেলে সেখানে যদি কোন গরীব আওয়ামী লীগের কর্মী থাকে, সে পাগল হয়ে যায়।

তার বাড়িতে যদি খাবার না থাকে, সে পাশের বাড়িতে থেকে চাল ডিম নিয়ে এসে ঐ নেতাকে খাওয়ানোর চেষ্টা করেন। এটি আমরা খুব উপভোগ করি। এই কথাটি আপনাদের মনে রাখতে হবে। ঐ কর্মিটি যখন কোন আপদে বিপদে রাজশাহী শহরে আসে। তাকে এককাপ চা দেওয়া তো দূরের কথা। তার সাথে দূর্ব্যবহার করি। মাননীয় নেত্রী এই করে আপনার ১৮ ঘন্টা শ্রমে কী আওয়ামী লীগ দাঁড়াবে? এমপি দের দূনীতির বিষয়ে আসাদ বলেন, আমি বিশ্বাস করি না। নামের আগে এমপি লিখবে।

১০ টাকা কেজি চাল বিক্রি করবে। এটি বলা যাবে না। এই আওয়ামী লীগের নেতাদের সাথে আমি কাজ করবো না। আমি চাই আওয়ামী লীগের কোন নেতা স্যার হবে না ভবিষ্যতে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীর বন্ধু হবে।

মিনুর বক্তব্য বিষয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা লড়াই সংগ্রাম করে এই দেশের দুঃখি মানুষের জন্য। বিধবা মায়ের জন্য স্বামী হারা মায়েদের জন্য। শেখ হাসিনা করো কাছে মাথা নিচু করে না। শেখ হাসিনাকে দমানো সম্ভব না। আর আজকে রাজশাহীতে তথাকছিত বিএনপি মেয়র মিজানুর রহমান মিনু ৭৫ এ পনেরো আগষ্ট সৃষ্টির ঘোষণা দেন। মিনু ভাই আপনাকে শ্রদ্ধা করি সম্মান করি। আপনি রাজশাহী মেয়র ছিলেন। আপনি এমপি ছিলেন, কিভাবে ছিলেন সব জানি। আবার আপনাকেই আমি দেখেছি নিজের বাপকে বাদ দিয়ে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানকে বাপ বলতে।

আবার আপনাকেই দেখেছি রাজশাহীর সার্কিট হাউজে শেখ হাসিনার পায়ে হাত দিয়ে সালাম করে। নিজের মাথায় হাত নিয়ে আপনি বলতে চেয়েছেন, বড় বোন আপনি আমার জন্য দুয়া করে দেন। সেই মিনু যখন দাঁড়িয়ে বলে হাসিনা আপনার লজ্জা লাগে না। শেখ হাসিনা তো কোন দিন কারো কাছে মাথা নিচু করেনি। ইজরাইলের সাথে কার সম্পর্ক মিনু সাহেব তুমি জানো না। তোমার যদি বুকের সৎ সাহস থাকে যে কোন জায়গায় যে কোন অবস্থায় যে কোন চ্যালেঞ্জর মোকাবেলা করার জন্য কেন্দ্র আওয়ামী লীগের দরকার নেই, আমাদের মাহানগর ও জেলার ছাত্রলীগই যথেষ্ঠ।

সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে বলি মিনু সাহেব বক্তৃতা প্রত্যাহার করেন। যদি প্রত্যাহার না করেন, আপনার ম্যাডাম খালেদা জিয়া গিয়ে শেখ হাসিনার কাছে ক্ষমা চেয়েছে আপনি দেখেন নি। মিনু তুমি বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারি ফারুকের চেয়ে বড় কেউ না। সেই ফারুক বলেছিলো আমরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছি। পারলে কেউ কিছু করুক। পরে সেই ফারুকই জেলা খানায় কেঁদেছিলো। রাজনীতি করেন রাজনীতির ভাষায় কথা বলেন। আর যদি অন্য ভাষায় যেতে চান। আমরা ৭৫ এর পরে আপনার মত মিনুকে সেই পথে আবার মোকাবেলা করতে প্রস্তুত আছি।

রাজনীতির অভিজ্ঞতা বিষয়ে আসাদ বলেন, ছাত্র রাজনীতি থেকে যুব রাজনীতিতে আসলাম সেটি আমার অভিজ্ঞতা। আমি যুবলীগ করেত গিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাদের খুব বকা খেয়েছি। ইফতারি হাতে নিয়েও নেতাদের চাপে তানোর থেকে পালিয়ে আসাতে হয়েছে। প্রবীণ নেতারা বলতো শেখ হাসিনাকে নিয়ে ক্ষমতায় যাবো কিন্তু রাজশাহীতে এমপি করা যাবে না। কেনো এমপি করা যাবে না ব্যাখ্যা দিতো না। প্রবীণ নেতারা কেনো এইসব কথা বলতো আমি বুঝতে পারতাম না। ৯৬ থেকে ২০০১ সালে আমি যুবলীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক ছিলাম।

তখন প্রশাসনের কাছে গেলে সবাই সম্মান করতো। এখন কোন মন্ত্রী গেলেও ডিসি আর দাঁড়ায় না। ২০০৮ এর পর যখন ক্ষমতায় আসলাম তখন রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হই। প্রশাসন তখন পাত্তাও দেয় নি। তখন ঐ মুরব্বিদের কথা মনে হতো। সাড়ে তিন বছরে এমপির ঠ্যালায় আমাদের নেতারা বাঁকা ছিলো। এখনতো ১৫ বছরের এমপিদের নির্যাতন। এই নির্যাতনের পর আওয়ামী লীগ রাজশাহীতে মাঠে কত দিন টিকবে সেটিই বিবেচ্য বিষয়।

প্রবীণ নেতাদের অপদস্তের কথা তুলে ধরে আসাদ বলেন, আতাউর রহমান খাঁনরা যখন ফারুক চৌধুরীর বাড়িতে গিয়ে গলা ধাক্কা খায়। ৭৫ এর পরে রাজনীতি করা মানুষ তারা। ওরা যখন বাহিরে এসে কাঁদে। এদের চোখের পানির দাম কী আল্লাহ দিবে না? আবার সিটি কর্পোরেশনে গিয়ে মেয়রের কাছে কেউ যদি অপমান হয়ে আওয়ামী লীগের মুরব্বিরা ফেরত আসে। সেটিও কষ্টের বিষয় হয়। আবার হঠাৎ করে আসা মন্ত্রী শাহরিয়ারের কাছে যখন প্রবীণ নেতারা যায়। সে তখন বলে আপনি কে? তাকে যখন পরিচয় দিতে হয়। আওয়ামী লীগের পরিচয় দিয়ে কথা বলতে হয়।

সেই মানুষগুলোর প্রশ্নের জাবাব কে দিবে। কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আপনি বলেন, হাইব্রিড কাউয়া দলে জায়গা হবে না। ঠিক তখনই হাইব্রিডদের প্রভাব ততই বৃদ্ধি পায়। একক আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য এবং কাকনহাট পৌরসভার মেয়র আতাউর রহমান খান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অধ্যাপক জিনাতুন নেসা তালুকদার, রাজশাহী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী সরকার, তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম রাব্বানী, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, বাঘা পৌরসভার সাবেক মেয়র আক্কাস আলী, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি বদরুজ্জামান রবু,

জেলা যুবলীগের সভাপতি আবু সালেহ, সাধারণ সম্পাদক আলী আজম সেন্টু, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি রবিউল আলম বাবু, মহানগর সেচ্ছা সেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক জেডু সরকার, রাজশাহী বার এ্যসোসিয়েশসের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. একরামুল হক, তানোর পৌরসভার মেয়র ইমরুল হক, মুন্ডুমালা পৌরসভার মেয়র সাইদুর রহমানসহ আনান্য নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris