মঙ্গলবার

২৩শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

১০ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ
রাজশাহীর পদ্মা নদীতে গোসলে নেমে ৩ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু রাজশাহীতে প্রতারণার ক্লু ধরে শিক্ষা উপবৃত্তির টাকা আত্মসাত চক্রের মুল হোতসহ ৮ জন গ্রেফতার রাজশাহীর ঢাকা বাসস্ট্যান্ডে এভারগ্রীণ’র দখল করে নির্মাণাধীণ কাউন্টার উচ্ছেদ করলো আরডিএ যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার করা হলে বিশ্ব রক্ষা পেতো : প্রধানমন্ত্রী শিবগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পানির তীব্র সংকট, ভোগান্তিতে রোগী-স্বজনরা নিয়ামতপুরে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড রাজশাহীতে নারীর মোবাইল ফোন-ব্যাগ ছিনতাই, তিন ছিনতাইকারী গ্রেফতার রাসিককে সুদৃঢ় আর্থিক ভিত্তির উপর দাঁড় করতে চাই : মেয়র কাতারের আমির আসছেন আজ, সম্ভাবনা কাজে লাগিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার দখলের সুযোগ বালিশকাণ্ডের সেই প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করছে রাবির হল, অনিয়মের অভিযোগে দুদকের হানা/৩

আমিরের ওপর দায় চাপালেন মিসবাহ

Paris
Update : বুধবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২১

এফএনএস : মানসিক অত্যাচারের কথা উল্লেখ করে পাকিস্তান জাতীয় দল থেকে অবসর নিয়েছেন বাঁহাতি ফাস্ট বোলার মোহাম্মদ আমির। সরাসরি না বললেও, তিনি এর পেছনে দায়ী করেছেন দলের পেস বোলিং কোচ ওয়াকার ইউনিস ও প্রধান কোচ মিসবাহ উল হককে। তবে মিসবাহ-এর মতে, অবসর নেয়ার মতো পরিস্থিতিটা আমির নিজেই তৈরি করেছেন। মিসবাহ বলেন, মানসিক অত্যাচার কিংবা আর সইতে না পারার যে অবস্থা, সেটা আলোচনার মধ্যে কখনওই ছিল না। কেননা পারফরম্যান্সজনিত কারণে দলে ‘অটো চয়েজ’ ছিলেন না আমির এবং তাকে বলা হয়েছিল, ঘরোয়া ক্রিকেটে নিজের ফর্মের প্রমাণ দিয়ে আবার জাতীয় ফিরে আসতে। তা না করে উল্টো অবসরই নিয়ে ফেলে সে।

পাকিস্তান ক্রিকেট দলের সবশেষ নিউজিল্যান্ড সফরের স্কোয়াডে জায়গা হয়নি দলের অন্যতম সিনিয়র পেসার আমিরকে। ম্যানেজম্যান্টের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, গত দুই বছরে আশানুরূপ পারফরম্যান্স নেই তার। এ সময়ের মধ্যে নয়টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে ওভারপ্রতি ৮ রান খরচায় আমিরের শিকার ছিল মাত্র ৭ উইকেট। বিশেষ করে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে গতবছরের টি-টোয়েন্টি সিরিজের দুই ম্যাচে মাত্র ৪.১ ওভার বোলিং করতে পেরেছিলেন আমির, বিনিময়ে উইকেট পাননি একটিও।

হ্যামস্ট্রিং ইনজুরির কারণে ফিল্ডিংয়েও ছিলেন না তৎপর এবং শেষমেশ খেলতে পারেননি শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচটিতে। পরে ঘরোয়া ক্রিকেটে ন্যাশনাল টি-টোয়েন্টি কাপে সাত ম্যাচে ৩৮.৩৩ গড়ে মাত্র ৬ উইকেট নিয়েছেন আমির। যার ফলে আমিরকে বাদ দিয়ে তরুণ পেসারদের ওপর বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেন নির্বাচকরা। দলের হেড কোচ মিসবাহর মতে, আমিরকে বাদ দেয়ার সিদ্ধান্তটা ছিল নির্বাচক প্যানেলে থাকা সবার সম্মিলিত সিদ্ধান্ত।

কিন্তু আমির এর দায়টা পুরোপুরি চাপান মিসবাহ ও ওয়াকারের ওপর। তার মতে, এ দুজনের কারণেই তাকে বাদ দেয়া হয়েছে দল থেকে। এ অভিযোগটি পুরোপুরি মিথ্যা জানিয়ে মিসবাহ বলেছেন, আমিরের বাদ পড়ার ক্ষেত্রে ওয়াকার ইউনিসকে জড়িয়ে অনেক কথা শোনা গেছে। যেখানে সত্যের কোনও ছিটেফোঁটাও নেই। সেখানে নির্বাচক হিসেবে ছিলেন ছয় অ্যাসোসিয়েশনের কোচ, আমি ছিলাম প্রধান নির্বাচক, এমনকি অধিনায়কও ছিল। তাই কারও একার পক্ষে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব ছিল না।


আরোও অন্যান্য খবর
Paris